ব্রেকিং নিউজ : বড় সুখবর পেঁয়াজের দাম নিয়ে
-1200x800.jpg)
দিনাজপুরের হিলি বাজারে দেশি পেঁয়াজের দামে একদিনের ব্যবধানে এসেছে স্বস্তি। ভালো মানের পেঁয়াজের কেজি এখন বিক্রি হচ্ছে ৫০ টাকায়, যা গতকাল ছিল ৫৫ টাকা। অর্থাৎ কেজিতে কমেছে ৫ টাকা।
মঙ্গলবার (২২ এপ্রিল) সকালবেলা হিলি বাজার ঘুরে দেখা যায়, তুলনামূলক খারাপ মানের পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৪০ থেকে ৪৫ টাকা দরে। তবে উন্নত মানের দেশি পেঁয়াজ এখন বিক্রি হচ্ছে ৫০ টাকা প্রতি কেজিতে।
খুচরা ব্যবসায়ীদের মতে, বাজারে ক্রেতার সংখ্যা কমে যাওয়ায় এবং মোকামে সরবরাহ বেশি থাকায় পেঁয়াজের দাম কমতে শুরু করেছে। তারা আরও জানান, মোকামে এখন পেঁয়াজের প্রচুর মজুত রয়েছে, যার ফলে সেখান থেকেই দাম কমেছে। মোকামে প্রতিটি বস্তায় প্রায় ২০০ টাকা পর্যন্ত কমেছে দাম।
ক্রেতারা বলছেন, এখন পেঁয়াজের মৌসুম হলেও কিছু অসাধু ব্যবসায়ী কৃত্রিম সংকট তৈরি করে দাম বাড়ানোর চেষ্টা করছেন। এতে সাধারণ মানুষ বিপাকে পড়ছে।
অন্যদিকে, দেশি রসুনের দাম হঠাৎ করেই প্রতি কেজিতে ৫০ থেকে ৬০ টাকা বেড়ে গেছে। ক্রেতারা অভিযোগ করছেন, বাজারে প্রশাসনের তদারকি না থাকায় ব্যবসায়ীরা ইচ্ছেমতো দাম বাড়াচ্ছে। নিয়মিত বাজার মনিটরিং হলে এমন অস্থিরতা হতো না বলেই তাদের অভিমত।
পেঁয়াজ বিক্রেতা রায়হান কবির জানান, “মোকামে প্রচুর পেঁয়াজ মজুত থাকায় আমরা কম দামে কিনতে পারছি এবং কম দামেই বিক্রি করছি। ভালো মানের পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৫০ টাকায়, আর একটু খারাপ মানেরগুলো ৪০ থেকে ৪৫ টাকা Give me best Rewrite this story Bangla
বড় সুখবর পেঁয়াজের দাম নিয়ে
এক দিনের ব্যবধানে দিনাজপুরের হিলিতে কমেছে দেশি পেঁয়াজের দাম। কেজি প্রতি ৫ টাকা কমে বর্তমানে ভালো মানের পেঁয়াজ ৫০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। যা গতকাল বিক্রি হয়েছিল ৫৫ টাকা দরে।
মঙ্গলবার (২২ এপ্রিল) সকালে হিলি বাজার ঘুরে দেখা গেছে, একটু খারাপ মানের পেঁয়াজ পূর্বের ৪০ থেকে ৪৫ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। তবে ভালো মানেরটা ৫০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।
খুচরা ব্যবসায়ীরা বলছেন, ক্রেতা সংকটের কারণে মোকামে দাম কম হওয়ায় খুচরা বাজারে কমতে শুরু করেছে দাম।
হিলি বাজারে আসা কয়েকজন ক্রেতা বলেন, বর্তমানে দেশের বাজারে পেঁয়াজের ভরা মৌসুম। এর মধ্যেও কিছু কিছু অসাধু ব্যবসায়ী সিন্ডিকেট করে পেঁয়াজের দাম বৃদ্ধি করেছে। এতে করে আমরা সাধারণ ক্রেতারা অনেক বিপাকে পড়েছি।
অন্যদিকে দেশি রসুনের দাম হঠাৎ করে কেজি প্রতি ৫০ থেকে ৬০ টাকা বৃদ্ধি পেয়েছে। যদি উপজেলা প্রশাসন থেকে নিয়মিত বাজার মনিটরিং করতো তাহলে বাজার স্বাভাবিক থাকতো। কিন্তু প্রশাসনের পক্ষ থেকে কোন বাজার মনিটরিং করা হয় না বলেও অভিযোগ করেন সাধারণ ক্রেতারা।
হিলি বাজারে পেঁয়াজ বিক্রেতা রায়হান কবির বলেন, মোকামে পেঁয়াজের প্রচুর মজুত রয়েছে। যার জন্য মোকামেই দাম কমেছে। তবে আগের থেকে ক্রেতা অনেকটাই কম। ফলে বিক্রি তেমন টা হচ্ছে। এতে করে মোকামে বস্তা প্রতি ২০০ টাকা করে কমেছে। আমরা কম দামে কিনে কম দামে বিক্রি করছি। বর্তমানে দেশি ভালো মানের পেঁয়াজ ৫০ টাকা এবং একটু খারাপ মানের পেঁয়াজ ৪০ থেকে ৪৫ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।দরে।”
আপনার জন্য নির্বাচিত নিউজ
- বাংলাদেশ-জিম্বাবুয়ে টেস্ট চলাকালে হার্ট অ্যাটাকে মৃত্যু
- সর্বোচ্চ এবং সর্বনিম্ন বেতন বাড়লো সরকারি কর্মকর্তা কর্মচারীদের
- ১২ ঘণ্টায় ১,০৫৭ জন পুরুষকে খুশি করে বিশ্ব রেকর্ড গড়লেন ২২ বছরের যুবতী
- তুমুল লড়াই, নিহত ভারতীয় সেনা
- ফাঁস হলো ষড়যন্ত্র, বাংলাদেশ দখলের পরিকল্পনা করছে ভারত
- গাজায় নিহত ইসরায়েলি ৪১২ সেনা নিহত
- ফিরে আসছেন শেখ হাসিনা
- কোন পরিমাণ টাকা থাকলে কোরবানি করা বাধ্যতামূলক
- ট্রেনের নিচে ঝাঁপ দেওয়া বৃদ্ধের আসল কারণ জানালেন প্রত্যক্ষদর্শীরা
- ব্রেকিং নিউজ : বাংলাদেশিদের জন্য দুঃসংবাদ
- ৫ আগস্ট সংসদ ভবনে লুকিয়ে থেকে কিভাবে বেঁচে ফিরলেন শিরীন শারমিন-পলকসহ ১২ জন
- কেন বাতিল হচ্ছে বাংলাদেশিদের ভিসা!
- বাংলাদেশে সব রেল প্রকল্প স্থগিত করলো ভারত, এর পেছনে কারণ কি
- সমবয়সী না ছোট—কাকে বিয়ে করা উত্তম
- ৫ বছর পর স্বর্ণের দাম বাড়বে নাকি কমবে, জানালেন বিশেষজ্ঞরা