দুঃখিত আপা! এটাই শেষ! যা জানা গেল

ড. মোহাম্মদ ইউনুস চেয়েছিলেন, হত্যাকাণ্ড এবং সহিংসতার বিষয়ে একটি নিরপেক্ষ তদন্ত। তার বিশ্বাস ছিল যে, জাতিসংঘের মানবাধিকার দপ্তরই একমাত্র সংস্থা যারা গণঅভ্যুত্থানে ঘটে যাওয়া হত্যাকাণ্ডের সত্য উদ্ঘাটন করতে পারে। যদিও বাংলাদেশের সবাই জানতো, জুলাই এবং আগস্টে কী ঘটেছিল, কারা হত্যার নির্দেশ দিয়েছিল, পুলিশের ভূমিকা কী ছিল এবং নিরাপত্তা বাহিনী ও আওয়ামী লীগ নেতৃত্বের কর্মীদের ভূমিকা কী ছিল, তবুও আন্তর্জাতিকভাবে নিরপেক্ষ একটি সংস্থার তদন্ত প্রতিবেদন থাকা প্রয়োজন ছিল। আর সেই সত্য যদি অপ্রিয়ও হয়, তাতেও আপত্তি নেই।
প্রধান উপদেষ্টা শফিকুল আলম তার ফেসবুক স্ট্যাটাসে এসব তথ্য শেয়ার করেছেন। তিনি লিখেছেন, "এখন, কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতের একটি হোটেলের মালিক হওয়া আপনার জন্য সহজ, মাত্র পাঁচ লাখ টাকায় আপনি হয়ে যেতে পারেন।"
অবশেষে জাতিসংঘের তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে, যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বের উপর চূড়ান্ত আঘাত হেনেছে এবং তার রাজনীতির উপর গভীর প্রভাব ফেলেছে। এখন তার ফেরার সম্ভাবনা প্রায় শূন্য। যদি আওয়ামী লীগ এবং তাদের বিশাল কর্মী বাহিনী, যারা জুলাই এবং আগস্টের হত্যাকাণ্ডে জড়িত ছিল, দলকে পুনরুজ্জীবিত করতে চায়, তবে একমাত্র উপায় হলো শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের প্রত্যাখ্যান করা এবং জাতির কাছে নিঃশর্ত ক্ষমা চাওয়া। জাতিসংঘের প্রতিবেদন তার ব্যাখ্যার কোন সুযোগই রাখেনি।
ফেসবুক স্ট্যাটাসে তিনি লেখেন, “১৯৯০ সালে যখন সামরিক শাসক জেনারেল এরশাদ গণ আন্দোলনের মুখে ক্ষমতাচ্যুত হন, তার বয়স ছিল ৫৯ বছর। তিনি ছিলেন এক দুর্নীতিগ্রস্ত শাসক। এরশাদ পতনের পর তত্ত্বাবধায়ক সরকার তাকে কারাগারে পাঠায় এবং দুর্নীতির অভিযোগে মামলা করে। পরবর্তীতে খালেদা জিয়ার সরকারও একই নীতি অনুসরণ করে এবং বিএনপি ও আওয়ামী লীগ এরশাদের জাতীয় পার্টির শীর্ষ নেতাদের দলে নেয়। ফলে, এরশাদকে কিছু তরুণ ও বিশ্বস্ত নেতাদের উপর নির্ভর করতে হয়েছিল। তবে, সবাই জানতো, এরশাদ রাজনীতিতে ফিরবেন কারণ তিনি দেশের উত্তরাঞ্চলে একটি বিশাল ভোট ব্যাংক ধরে রেখেছিলেন। শেষ পর্যন্ত তিনি রাজনীতিতে ফিরে আসেন এবং প্রায় দুই দশক ধরে বাংলাদেশের রাজনীতির কিংমেকার হিসেবে রয়ে যান।”
তার দীর্ঘস্থায়ী রাজনৈতিক প্রভাবের কারণ ছিল আন্তর্জাতিক মহলে তার শাসনামল নিয়ে খুব বেশি আলোচনা না হওয়া। মানবাধিকার লঙ্ঘনের কারণে তিনি তীব্র নিন্দার মুখে পড়েননি। তার শাসনামলে কিছু উচ্চ প্রোফাইল হত্যাকাণ্ড ঘটলেও, কোনো তদন্তে প্রমাণ মেলেনি যে তিনি এই হত্যাকাণ্ডগুলোর নির্দেশ দিয়েছিলেন। তবে শেখ হাসিনা এবং তার দল আওয়ামী লীগ এতটা সৌভাগ্যবান নয়। আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থাগুলো তার মানবাধিকার লঙ্ঘনের প্রায় সব ঘটনা নথিভুক্ত করেছে। তার ভোট কারচুপি, নির্লজ্জ ঘুম গণহত্যা, গণগ্রেফতার এসব বিশ্বজুড়ে নিন্দার ঝড় তুলেছে। তবে, সন্ত্রাস বিরোধী অবস্থানের কারণে তিনি পশ্চিমা বিশ্বের সমর্থন পেতেন, কিন্তু জাতিসংঘের তদন্ত প্রতিবেদন তার সকল প্রচেষ্টাকে ধ্বংস করে দিয়েছে।
আপনার জন্য নির্বাচিত নিউজ
- দল পেলেন মুস্তাফিজ
- ড. ইউনূসকে নিয়ে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিলেন সেনাপ্রধান
- সরকারি কর্মচারী কর্মকর্তাদের পথ চিরতরে বন্ধ হল
- এক আসনে বিএনপি ও জামায়াতের প্রার্থী বাবা-ছেলের লড়াই
- বাংলাদেশের প্রতিবাদ দেখে ই/স/রা/ই/ল জুড়ে ব্যাপক তোলপাড় (ভিডিওসহ)
- ভারত, নেপাল ও ভুটান থেকে পণ্যের আমদানি নিষিদ্ধ ঘোষণা
- ফাঁস হলো ষড়যন্ত্র, বাংলাদেশ দখলের পরিকল্পনা করছে ভারত
- ১২ ঘণ্টায় ১,০৫৭ জন পুরুষকে খুশি করে বিশ্ব রেকর্ড গড়লেন ২২ বছরের যুবতী
- ভারত থেকে নেতা-কর্মীর উদ্দেশে কঠিন প্রতিশোধের বার্তা দিলেন শেখ হাসিনা
- বাংলাদেশের ‘পাসপোর্ট’ ইস্যুতে কড়া জবাব দিল ইসরাইলি গণমাধ্যমে
- মারা গেছেন তোফায়েল আহমেদ সত্য মিথ্যা যা জানা গেল
- ট্রেনের নিচে ঝাঁপ দেওয়া বৃদ্ধের আসল কারণ জানালেন প্রত্যক্ষদর্শীরা
- গাজায় নিহত ইসরায়েলি ৪১২ সেনা নিহত
- কেন বাতিল হচ্ছে বাংলাদেশিদের ভিসা!
- কিভাবে বুঝবেন সন্তান পর্নোগ্ৰাফিতে আসক্ত