এই মাত্র পাওয়া ; সাংবাদিক ময়ূখ রঞ্জন ঘোষ আর নেই

মারা গেলেন লম্ফঝম্প করে আলোচনায় আসা এবং মলম বিক্রেতা হিসেবে খ্যাতি পাওয়া ভারতীয় সংবাদ উপস্থাপক ময়ূখ রঞ্জন ঘোষ অন্তত তাঁর ব্যবহৃত ফেরিফাইভ ফেসবুক অ্যাকাউন্টটি তো সে কথাই বলছে। সাধারণত মৃত ব্যক্তিকে স্মরণীয় করে রাখতে তাঁদের ফেসবুক অ্যাকাউন্টে রিমেম্বারিং ট্যাগ লাগিয়ে দেয় ফেসবুক। তবে তার মৃত্যু ঘোষণা কোনও ঘনিষ্ঠজন কিংবা ভারতীয় কোনো সংবাদমাধ্যমে আসেনি। তাই বিষয়টা নিয়ে শুরু হয়েছে বিতর্ক।
অনেকে তো বলছেন, জীবিত অবস্থাতেই মেরে ফেলা হয়েছে ময়ূখ রঞ্জন ঘোষকে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম রিপাবলিক বাংলার জবাব চায় বাংলাতে উদ্ভব অঙ্গভঙ্গি করে বেশ আলোচনায় রয়েছেন ভারতের উপস্থাপক রঞ্জন ঘোষ। একবার এখানে তো আরেকবার ওখানে ছুটছেন। স্টেজের একপ্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে। এমনকি কথা বলছেন হাত নেড়ে জোর গলায় নিজের মতামত অন্যের ঘাড়ে চাপিয়ে দিতে চাইছেন বাংলাদেশের সাম্প্রতিক রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের ওপার বাংলার এই সাংবাদিক এভাবে বিদ্বেষ ছড়িয়ে যাচ্ছে।
বাংলাদেশ নিয়ে বিতর্কিত বিভিন্ন মন্তব্য করে ব্যাপক আলোচনার জন্ম দিয়েছেন তিনি। স্ক্রিনের সামনে বেশ নাটকীয় ভঙ্গিতে উপস্থাপনা করেন ময়ূর ছড়ান মিথ্যা আর বানোয়াট তথ্য বলেন, সাম্প্রদায়িকতার বীজ বাংলাদেশের ছাত্র জনতার গণ অভ্যুত্থান কে ঘিরে করেছেন। বিভিন্ন বিতর্কিত মন্তব্য শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর বাংলাদেশ নিয়েও অশোভন মন্তব্য করেছেন ময়ূখ রঞ্জন ঘোষ। এমনকী, ভারতে ইলিশ রপ্তানি নিয়ে সৃষ্ট পরিস্থিতিতে উল্টোপাল্টা কথা।বলে আলোচনার জন্ম দেন তিনি।
এখানেই শেষ নয় বাংলাদেশের ছাত্র জনতার আন্দোলন নিয়ে শুরু থেকেই বিতর্কিত মন্তব্য করে গেছেন দাবি করেছেন বাংলাদেশের ছাত্র জনতার আন্দোলনে পাকিস্তানের মদত রয়েছে। এমনকী ওই আন্দোলনকে মৌলবাদের সঙ্গে তুলনা করেছেন তিনি। আন্দোলন পরবর্তী সময়ে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার নিয়েও বাজে মন্তব্য করতে দেখা গেছে তাঁকে। বিভিন্ন মিথ্যা ইস্যুতে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান ডক্টর মুহম্মদ ইউনুসকে ব্যর্থ প্রমাণের চেষ্টায় মরিয়া হয়ে উঠেছেন মনরঞ্জন ঘোষ। ময়ূর শুধু বাংলাদেশেই নয়, পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জিও কড়া সমালোচক আলোচিত মাতেন। বর্তমানে রিপাবলিক বাংলার সিনিয়র এডিটর এবং হেড অব ইনপুট হিসেবে কর্মরত।
এর আগে তিনি বিবিসি আনন্দ টাইমস অফ নাও এবং মানুষ বাংলায় তিন এ কাজ করেছেন। মিথ্যের পসরা সাজিয়ে বসা মনরঞ্জন ঘোষকে নিয়ে বিতর্ক কম নয়। রিপাবলিক বাংলায় জবাব চায় বাংলা প্রোগ্রাম এর হোস্ট ময়ূর বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী বলেও দাবি করেছেন পশ্চিমবঙ্গের লেখক মানিক ফকির। এ ছাড়া ভারতের কমিউনিস্ট পার্টি মার্কসবাদী র একজন নেতা ময়ূখকে বিজেপির আইটি সেলের নেতা বলেও অভিযোগ করেন।
আপনার জন্য নির্বাচিত নিউজ
- দল পেলেন মুস্তাফিজ
- সরকারি কর্মচারী কর্মকর্তাদের পথ চিরতরে বন্ধ হল
- ১২ ঘণ্টায় ১,০৫৭ জন পুরুষকে খুশি করে বিশ্ব রেকর্ড গড়লেন ২২ বছরের যুবতী
- ভারত, নেপাল ও ভুটান থেকে পণ্যের আমদানি নিষিদ্ধ ঘোষণা
- ফাঁস হলো ষড়যন্ত্র, বাংলাদেশ দখলের পরিকল্পনা করছে ভারত
- ভারত থেকে নেতা-কর্মীর উদ্দেশে কঠিন প্রতিশোধের বার্তা দিলেন শেখ হাসিনা
- মারা গেছেন তোফায়েল আহমেদ সত্য মিথ্যা যা জানা গেল
- গাজায় নিহত ইসরায়েলি ৪১২ সেনা নিহত
- ট্রেনের নিচে ঝাঁপ দেওয়া বৃদ্ধের আসল কারণ জানালেন প্রত্যক্ষদর্শীরা
- কেন বাতিল হচ্ছে বাংলাদেশিদের ভিসা!
- কিভাবে বুঝবেন সন্তান পর্নোগ্ৰাফিতে আসক্ত
- ৫ বছর পর স্বর্ণের দাম বাড়বে নাকি কমবে, জানালেন বিশেষজ্ঞরা
- ড. ইউনূসকে নিয়ে অবিশ্বাস্য মন্তব্য করলেন হিলারি ক্লিনটন
- বাংলাদেশকে সুখবর দিলো চীন
- ক্ষেপণাস্ত্র ড্রোন তৈরির মূল্যবান খনিজ আছে বাংলাদেশে