বাবা-মেয়ে মিলে যত টাকা পাচার করে দুবাইয়ে বিশাল সাম্রাজ্য গড়লেন
লোটাস কামাল নামে পরিচিত আওয়ামী লীগের সাবেক অর্থমন্ত্রী আহমেদ মোস্তফা কামাল এবং তার মেয়ে নাফিসা কামাল দেশের অর্থনীতির বারোটা বাজিয়ে তাদের আখের গোছানোর প্রস্তুতি নিয়েছেন। সূত্র বলছে, বাবা-মেয়ে ও তাদের পরিবারের সদস্যরা প্রায় ২৫,০০০ কোটি টাকা পাচার করে দুবাইয়ে বিশাল সাম্রাজ্য গড়ে তুলেছেন। স্টক মার্কেট ম্যানিপুলেশনে বিতর্কিত ব্যবসায়ী থেকে মন্ত্রী হয়ে ওঠা লোটাস কামাল এবং তার পরিবারের সদস্যদের দুবাইয়ের হাউজিং সেক্টর থেকে শুরু করে বিভিন্ন কোম্পানির নাম ও পদবিতে বিশাল ভাগ্য রয়েছে।
দুদক সূত্রে জানা গেছে, লোটাস কামাল ও তার পরিবারের নেতৃত্বাধীন গ্রুপটি মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠানোর নামে সরকার নির্ধারিত অতিরিক্ত ফি বাবদ প্রায় ২০ হাজার কোটি টাকা পকেটে নিয়েছে। এই চক্রটি চাকরির মিথ্যা প্রতিশ্রুতি দিয়ে শ্রমিকদের কাছ থেকে মোটা অংকের টাকা হাতিয়ে নেয়। এর আগে ২০১০ সালে শেয়ারবাজারে কারসাজি করে প্রায় ৫ লাখ কোটি টাকা বিদেশে পাচার করেন লোটাস কামাল।
এ টাকা দুবাইতে পাচারের তথ্য পাওয়ার পর দুদকের উপ-পরিচালক নূর আল হুদার নেতৃত্বে তিন সদস্যের তদন্ত দল তা যাচাই-বাছাই শুরু করে। ইউরোপীয় ইউনিয়ন বা ইইউ ট্যাক্স অবজারভেটরির (ইইউট্যাক্স) চলতি বছরের ১৬ মে প্রকাশিত তথ্যে বলেছে, ২০২২ সালে দুবাইয়ের আবাসন খাতে ৫৩২ বাংলাদেশির প্রপার্টি মালিকানার (অফ-প্ল্যান অর্থাৎ উন্নয়ন বা নির্মাণ শেষের আগেই কিনে নেওয়া প্রপার্টির মালিকানাসহ) হিসাব পাওয়া গেছে।
এ তালিকায় লোটাস কামাল ও তার পরিবারের নাম রয়েছে বলে একাধিক সূত্রে জানা গেছে। প্রাপ্ত সর্বশেষ তথ্য বলছে, দুবাইয়ের আবাসন খাতে বাংলাদেশি মালিকানাধীন প্রপার্টির মূল্য ২৮ কোটি ৩০ লাখ মার্কিন ডলার। অফ-প্ল্যান প্রপার্টিসহ এ সম্পদমূল্য দাঁড়ায় ৩৭ কোটি ৭৪ লাখ ডলারে। বাংলাদেশ অর্থনীতি সমিতির সাবেক সভাপতি অধ্যাপক ড. মইনুল ইসলামের মতে, অর্থমন্ত্রী থাকাকালে লোটাস কামাল সরকারি সব সুযোগ-সুবিধা ভোগ করে দেশের অর্থনীতিকে নিয়ে গেছেন ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে।
দেশের আর্থিক খাতে চরম বিশৃঙ্খলার জন্য অর্থমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করা আ হ ম মুস্তফা কামালই দায়ী।২০০৮ সাল থেকে দীর্ঘ ১৬ বছর কুমিল্লা-১০ (নাঙ্গলকোট, সদর দক্ষিণ ও লালমাই উপজেলা) আসনের এমপি ছিলেন লোটাস কামাল। শেখ হাসিনা সরকারের পতন আঁচ করতে পেরে গত ১৫ জুলাই লোটাস কামাল ও নাফিসা কামাল লাগেজ ভর্তি টাকা নিয়ে দেশ ছেড়ে পালিয়েছেন। বর্তমান সরকার লোটাস কামাল, তার স্ত্রী কাশমিরী কামাল ও মেয়ে নাফিসা কামালের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দ করে, তাদের মালিকানাধীন ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের ব্যাংক হিসাবের লেনদেন স্থগিত করেছে বাংলাদেশ ব্যাংকের আর্থিক গোয়েন্দা সংস্থা বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট বা বিএফআইইউ।
লোটাস কামালের সংসদীয় এলাকার বাসিন্দাদের অভিযোগ, আওয়ামী লীগের শাসনামলের বিগত ১৫ বছর লোটাস কামালের সিন্ডিকেটের হাতে জিম্মি ছিলেন সর্বস্তরের মানুষ। টাকার অঙ্ক যিনি বেশি দিতে পারতেন তিনি হতেন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও মেম্বার। টাকার বিনিময়ে জুটত দলীয় পদ। ফলে প্রতিটি দপ্তর চলত কামালের ইশারায়। এডিবি, টিয়ার ও কাবিখা বরাদ্দ দিতেন নিজেদের পছন্দের লোকদের। এসব বরাদ্দের কাজ থেকে ৩০ ভাগ টাকা কেটে নিতেন।
এভাবে দুর্নীতি আর অনিয়মের মাধ্যমে পাওয়া শত শত কোটি টাকা সিন্ডিকেটের মাধ্যমে দুবাই পৌঁছে যেত লোটাস কামাল ও তার পরিবারের কাছে। আর সেই অর্থে বিগত ১৫ বছরে দুবাইয়ে বিশাল বিত্তবৈভব গড়ে তুলেছেন লোটাস কামাল। দুদক সূত্র জানায়, প্রায় চার বছর বন্ধ থাকার পর ২০২২ সালের জুলাইয়ে যখন মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার খোলে, তখন কর্মী পাঠানোর জন্য রিক্রুটিং এজেন্সি নির্বাচনের দায়িত্ব পায় মালয়েশিয়া। তাদের কাছে ১ হাজার ৫২০টি রিক্রুটিং এজেন্সির তালিকা পাঠিয়েছিল প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়। কিন্তু মাত্র ২৫টি এজেন্সির নাম নির্বাচন করা হয়।
এজেন্সি বাছাইয়ের ক্ষেত্রে নীতিমালা ছিল না। দেখা গেছে, সাবেক অর্থমন্ত্রী মুস্তফা কামাল ও তার পরিবার, সাবেক তিন এমপির পাশাপাশি আওয়ামী লীগ নেতা, সিটি করপোরেশনের কাউন্সিলর এবং এ খাতের নতুন অনেক প্রতিষ্ঠান বিপুলসংখ্যক কর্মী পাঠিয়েছে। সাবেক অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামালের স্ত্রী কাশমিরী কামালের অরবিটালস এন্টারপ্রাইজ ৭ হাজার ১৫২ জন ও মেয়ে নাফিসা কামালের মালিকানাধীন অরবিটালস ইন্টারন্যাশনাল ২ হাজার ৭০৯ জন শ্রমিক পাঠিয়েছে। মালয়েশিয়ায় শ্রমিক পাঠাতে সরকার নির্ধারিত জনপ্রতি ব্যয় ৭৯ হাজার টাকা। সিন্ডিকেটটি নিয়েছে কর্মীপ্রতি ৫ লাখ ৪৪ হাজার টাকা। অন্যদিকে অনেক শ্রমিক মালয়েশিয়ায় গিয়ে নানা জটিলতায় কাজ পাননি কিংবা কেউ কেউ ঋণ করে গিয়ে খালি হাতে ফিরে এসেছেন।
চলতি বছরের ১৯ এপ্রিল মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি শ্রমিকদের দুর্দশা নিয়ে জাতিসংঘের মানবাধিকারবিষয়ক হাইকমিশনারের কার্যালয়ের (ওএইচসিএইচআর) ওয়েবসাইটে একটি বিবৃতি প্রকাশ করা হয়। যেখানে মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি শ্রমিকদের অনেকেরই মানবেতর ও অমর্যাদাকর পরিস্থিতির মধ্যে দিন যাপনের বিবরণ উঠে আসে। সূত্র বলছে, অর্থমন্ত্রীর দায়িত্বে থাকার সময় দেশের অর্থনীতিকে ভয়াবহ সংকটে ফেলে গেছেন লোটাস কামাল। এ সময়ে তিনি অর্থনৈতিক সংকট মোকাবিলা তো দূরে থাকুক, মন্ত্রণালয়ে পর্যন্ত যাননি।
বাংলাদেশের ৫৩ বছরের ইতিহাসে অর্থমন্ত্রী পদে বসে সর্বোচ্চ ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছেন তিনি। তার সময়ে ব্যাংক খাতে ভয়াবহভাবে বেড়েছে খেলাপি ঋণ। ব্যাংক থেকে দেদার বেরিয়ে গেছে জনগণের অর্থ। এমনকি লোটাস কামাল ও তার পরিবারের সঙ্গে পরিচালকদের যোগসাজশে ব্যাংক থেকে ঋণের নামে জনগণেল অর্থ লুট হয়েছে। কামালের পাঁচ বছরে ডলার সংকট ইতিহাসের সবচেয়ে ভয়াবহ আকার নিয়েছে। মূল্যস্ফীতি বেড়ে ১১ বছরের সর্বোচ্চ পর্যায়ে উঠেছে। পণ্যমূল্য বেড়েছে অস্বাভাবিক হারে। সামগ্রিক আর্থিক খাতেও বেড়েছে অনিয়ম-দুর্নীতি। এ সময়ে কয়েকগুণ বেড়েছে অর্থ পাচার।
একদিকে মন্ত্রণালয়ের কাজে না থাকলেও ব্যক্তিগত ব্যবসাবাণিজ্য সম্প্রসারণে সময় দিতে কার্পণ্য করেননি মোটেও। জানা গেছে, মালয়েশিয়ায় জনশক্তি রপ্তানির প্রথমবার যে ১০টি সিন্ডিকেট চিহ্নিত হয়েছিল তার একটি আ হ ম মুস্তফা কামালের শ্যালক আরিফ হোসেনের। অ্যাসেস নামের এ প্রতিষ্ঠান মূলত ছিল মুস্তফা কামালের নিজস্ব কোম্পানি। সে সময় তিনি পরিকল্পনামন্ত্রীর দায়িত্বে ছিলেন। আইনগত বাধা দূর করার জন্য শ্যালকের নাম দিয়ে রেখেছেন কাগজে-কলমে। একইভাবে অর্থমন্ত্রী থাকাকালে তিনি মালয়েশিয়ায় জনশক্তি রপ্তানির সিন্ডিকেটের দুটি লাইসেন্স তার স্ত্রী কাশমিরী কামাল ও কন্যা নাফিসা কামালের নামে করেন। প্রতিষ্ঠান দুটি হলো-অরবিটাল ইন্টারন্যাশনাল ও অরবিটাল এন্টারপ্রাইজ। এর বাইরে রয়েছে অরবিটাল মেডিক্যাল সেন্টার ও গুলশান মেডিকেয়ার লিমিটেড। স্ত্রীর সম্পদ বেশি দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আ হ ম মুস্তফা কামালের দাখিল করা নির্বাচনি হলফনামায় দেখা গেছে, লোটাস কামালের মোট সম্পদের পরিমাণ ৪১ কোটি ৯০ লাখ ৫৩ হাজার ৭১৪ টাকা। স্ত্রীর নামে আছে ৬২ কোটি ২৭ লাখ ১৯ হাজার ৪৭৮ টাকা মূল্যের সম্পদ। তবে লোটাস কামালের পরিবার-ঘনিষ্ঠ একাধিক সূত্র বলছে, তাদের দেশে-বিদেশে যে বিপুল পরিমাণ অর্থসম্পদ রয়েছে, তার ১ শতাংশও আয়কর ফাইলে নেই। শেয়ারবাজার কারসাজি ২০১০ সালে শেয়ারবাজার কেলেঙ্কারির ঘটনায় লোটাস কামালের বিরুদ্ধে সবচেয়ে বেশি অভিযোগ ওঠে। তিনি তখন অর্থ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি ছিলেন। নানা অভিযোগ থাকার পরও শেখ হাসিনা সরকারের আমলে কোনো ধরনের শাস্তির মুখে পড়তে হয়নি লোটাস কামালকে। তার সিন্ডিকেটের কারসাজিতে নিঃস্ব হয়েছেন শেয়ারবাজারের লাখ লাখ বিনিয়োগকারী। লোপাট করে নেওয়া হয়েছে তাদের পুঁজি। আওয়ামী লীগ সরকারের ১৫ বছরের শাসনকালে যখনই শেয়ার কারসাজি ও জাল-জালিয়াতির কথা উঠেছে তখনই ঘুরে-ফিরে সামনে চলে এসেছে এসব নাম। তারা বাজার কারসাজিতে সহায়তা করতে নিয়ন্ত্রক সংস্থার শীর্ষ পদগুলোতে নিজেদের পছন্দের লোক বসিয়েছেন।
এ চক্র একসঙ্গে মিলেমিশে শেয়ারবাজার থেকে লুণ্ঠন করে নিয়ে গেছে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের হাজার হাজার কোটি টাকা। ২০১০ সালের কারসাজিতে তৎকালীন আওয়ামী লীগ সরকারের পরিকল্পনামন্ত্রী লোটাস কামালের পকেটে প্রায় ২০ হাজার কোটি টাকা গেছে বলে বিভিন্ন তদন্তে জানা যায়। লোটাস কামাল শেয়ার জালিয়াতি করে প্রায় ৫ হাজার কোটি টাকা বিদেশে পাচার করেন বলে তার বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে। ২০১০ সালের পর নিজে আর সরাসরি শেয়ার ব্যবসার সঙ্গে জড়িত না থাকলেও পর্দার অন্তরালে জালিয়াতির কলকাঠি ছিল লোটাস কামালের হাতেই।
তার বুদ্ধি, পরামর্শ ও নেপথ্য সহযোগিতায় শেয়ারবাজারে একের পর এক কারসাজি সিন্ডিকেট গড়ে ওঠে। ২০১০ সালের ওই কেলেঙ্কারির পর কৃষি ব্যাংকের তৎকালীন চেয়ারম্যান খোন্দকার ইব্রাহিম খালেদকে প্রধান করে তদন্ত কমিশন গঠন করা হয়। এ প্রসঙ্গে খোন্দকার ইব্রাহিম খালেদের তদন্তে লোটাস কামালের বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট অভিযোগ আনা হয়। সুপারিশ করা হয় তাদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার। কিন্তু আওয়ামী লীগ সরকার কোনো পদক্ষেপ নেয়নি তাদের বিরুদ্ধে। বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড়াতে না হওয়ায় তিনি হয়ে ওঠেন অপ্রতিরোধ্য। পুরো শেয়ারবাজার একচ্ছত্র নিয়ন্ত্রণে নেন তিনি। শেয়ারবাজারে তাদের পছন্দই ছিল শেষ কথা।
নিজেদের কারসাজি চলমান রাখতে পছন্দের ব্যক্তিকে বানাতেন বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) চেয়ারম্যান ও কমিশনার। তাদের মনোনীত কর্মকর্তারা কে কোন বিভাগে দায়িত্ব পালন করবেন সেসব ঠিক করে দিতেন তারা। ভবন নির্মাণে অনিয়ম এদিকে রাজধানীর গুলশানে প্রভাব খাটিয়ে ১৪ তলার অনুমোদন নিয়ে ২০ তলা ভবন গড়ে তুলেছেন মুস্তফা কামাল। ১৪ তলার ওপরের ৬ তলাই বাড়ানো হয়েছে নকশায় ব্যত্যয় ঘটিয়ে।
রাজধানীর গুলশান ১ নম্বর সার্কেলে গুলশান এভিনিউসংলগ্ন ৫৯ ও ৬০ নম্বর প্লট মিলিয়ে বিশাল ভবন বানিয়েছেন সাবেক অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। রাজউক একাধিকবার বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করলেও আইনি জটিলতার কারণে এখনো অনুমোদন হয়নি।
আপনার জন্য নির্বাচিত নিউজ
- ‘মীর মুগ্ধ নামে কেউ মারা যায়নি’ কিংবা ‘মুগ্ধ ও স্নিগ্ধ একই ব্যক্তি’
- ফারুকী আউট, আসিফ মাহাতাব স্যার ইন!
- চ্যাম্পিয়ন ট্রাফির আগে বিসিবির সভাপতি হতে পারেন মাশরাফি, ক্যাপ্টেন্সিতে ফিরতে পারেন তামিম!
- আইপিএল নিলামে ইতিহাস গড়ে ৪ কোটি রুপি দামে যে দলে মুস্তাফিজ, দেখে নিন নাহিদ-তাসকিনের অবস্থান
- ‘তৃতীয় বি'শ্ব'যু*দ্ধ শুরু হয়ে গেছে’
- সেই তামিমকে অধিনায়ক করে শক্তিশালী দল ঘোষণা করলো বাংলাদেশ
- এই মাত্র পাওয়া ; জড়ো হচ্ছেন শত শত মানুষ, অনির্দিষ্টকালের কারফিউ জারি, বন্ধ ইন্টারনেট!
- আজ ১৮/১১/২০২৪ তারিখে, দেখে নিন আজ ১৮ ক্যারেট, ২১ ক্যারেট এবং ২২ ক্যারেট সোনার দাম কত
- এই মাত্র পাওয়া : মারা গেলেন বাংলাদেশ দলের অধিনায়ক
- অবশেষে কেরানীগঞ্জ থেকে আটক ওবায়দুল কাদেরের
- আইপিএল ২০২৫ নিলামে রেকর্ড গড়লেন তাসকিন ও নাহিদ রানা, দেখুন সাকিব-মুস্তাফিজের অবস্থান
- তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরু হলে নিরাপদ থাকবে যেসব দেশ, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
- ১০ কোটিতে আফগানিস্তানের নূরকে কিনেছে চেন্নাই, মুস্তাফিজের নাম যে সময় ডাকা
- ১ গোলে শেষ হল, আর্জেন্টিনা বনাম পেরু বাঁচা মরার লড়াই
- আইপিএলে সাকিব-মুস্তাফিজ এক দলে, তাসকিনের ঠিকানা কলকাতা নাইট রাইডার্স!