গুঞ্জন নাকি সত্য, জেনে নিন আসল কাহিনি-কারাগারেই শেষ ব্রাজলের বিশ্বকাপ জয়ী তারকা

ধর্ষণের অভিযোগে দোষী সাব্যস্ত হয়ে কারাগারে দিন কাটাচ্ছেন ব্রাজিলের সাবেক ফুটবলার দানি আলভেস। সাবেক বার্সেলোনা ও ব্রাজিল তারকাকে সাড়ে চার বছরের কারাদণ্ড দিয়েছে স্প্যানিশ আদালত। এই রায়ের পর রাইট ব্যাক আত্মহত্যা করার জন্য প্রবল হয়ে হয়ে উঠেন। এ কারণে কারা কর্তৃপক্ষ ‘আত্মহত্যাবিরোধী প্রটোকল’ চালু করেছে।
কিন্তু এখন জানা গেছে, দানি আলভেস আসলে কারাগারেই আত্মহত্যা করেছেন। ব্রাজিলের এক সাংবাদিক দাবি করেছেন যে আলভেস ব্রায়ান টো কারাগারে সাজা ভোগ করার সময় আত্মহত্যা করেছেন। রোববার (১০ মার্চ) ব্রাজিলিয়ান সাংবাদিক ‘এক্স’-এর বক্তব্য সবার মধ্যে উদ্বেগ ছড়ায়।
ব্রাজিলের একজন বিখ্যাত সাংবাদিক এবং গ্লোবো রিপোর্টার পাবলো আলবুকার্ক সরাসরি বলেছিলেন যে "আমার কাছে তথ্য অনুযায়ী, আলভেজ আত্মহত্যা করেছে", কিন্তু সাংবাদিক কোনো প্রমাণ দিতে অক্ষম। এ ঘটনার তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছেন আলভেজের ভাই।
৪০ বছর বয়সী এই ফুটবলারের ক্যারিয়ার ছিল অনেকগুলো ট্রফিতে মোড়ানো। ফুটবল ইতিহাসে মেসির পর সবচেয়ে বেশি ট্রফি জয় করেছেন তিনিই। ক্যারিয়ারের একেবারে শেষদিকে এসে ২০২২ সালের ৩১ ডিসেম্বর তার বিরুদ্ধে স্পেনের এক তরুণীকে ধর্ষণের অভিযোগ ওঠে। যদিও শুরু থেকে নিজেকে নির্দোষ দাবি করে আসছিলেন আলভেজ।
অবশেষে দোষী সাব্যস্ত হওয়ার পর তাকে কঠিন শাস্তিই পেতে হলো। প্রায় দেড় বছর ধরে বিচার কার্যক্রম চলার পর ব্রাজিলিয়ান ডিফেন্ডারকে সাড়ে চার বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। একইসঙ্গে ভুক্তভোগী তরুণীকে দেড় লাখ ইউরো ক্ষতিপূরণ দিতেও বলা হয়েছে আলভেজকে। এমন শাস্তির খবর শোনার পর ভিতর থেকে ভেঙে পড়েছেন এই ফুটবলার, এমনটাই জানিয়েছিলেন কারাগারের এক কায়েদি।
Dani Alves' brother strongly criticizes a prankster's false statements that the former Barcelona and Brazil football star has committed suicide while in prison. Weeks after being convicted of a crime, the individual was given a prison sentence of four and a half years. Dani… pic.twitter.com/1ywbCkZIcy
— FORSON (@Forson_Jecil) March 10, 2024
তিনি আরও জানিয়েছিলেন, আলভেজ আত্মহত্যাও করতে পারেন। এরপরেই ব্রাজিলিয়ান সাংবাদিকের খবরের সূত্র ধরেই ছড়িয়ে পড়ে আত্মহত্যার গুঞ্জন। যদিও শেষ পর্যন্ত মিথ্যে প্রমাণিত হয়েছে তা। এক্সে এমন খবর ছড়িয়ে পড়ার পরই খবরটি মিথ্যে বলে বিভিন্ন মাধ্যম থেকে জানানো হয়। সাংবাদিকের সেই পোস্টেই পরে এক্স কর্তৃপক্ষ সংবাদটিকে মিথ্যে বলে সাব্যস্ত করে।
আলভেজের বিরুদ্ধে অভিযোগ ছিল একটি নাইটক্লাবের ভিআইপি সেকশনের টয়লেটে যেতে ওই তরুণীকে প্রলুব্ধ করেন আলভেজ। যদিও তার দাবি— তিনি ভুক্তভোগীকে বলেছিলেন, তুমি চাইলে চলে যেতে পারো। তবে যাইহোক ওই ঘটনায় তরুণী সম্মতি দেননি বলে প্রমাণ পেয়েছেন আদালত। সবমিলিয়ে দেড় বছরের বিচারিক কার্যক্রম শেষে দোষী প্রমাণিত হন আলভেজ।
আপনার জন্য নির্বাচিত নিউজ
- অবশেষে ৫ বছর পর আরব আমিরাতের ভিসা নিয়ে সুখবর
- বাংলাদেশের বিপক্ষে খেলবেন সাকিব
- যদি ৫ আগস্ট স্বৈরশাসক হাসিনা ধূলিস্যাৎ না হতো, তবে ৬ আগস্ট জাতীয় পত্রিকার শিরোনাম কেমন হতো
- ইতালির ভিসা প্রক্রিয়া নিয়ে এলো সুখবর, আগামী মাস থেকে আবেদন শুরু
- ওবায়দুল কাদেরের মৃত্যু: আসল সত্যতা প্রকাশ
- ভারতীয়দের জন্য কানাডায় ভিসা বন্ধ ঘোষণা
- মার্কিন গোয়েন্দা প্রধানের সঙ্গে শেখ হাসিনার গোপন বৈঠকে: যা জানা গেল
- ওবায়দুল কাদেরের মোবাইল ট্র্যাকিং: শেষ লোকেশন মোহাম্মদপুর
- বাংলাদেশিদের ২৪ ঘণ্টায় ফি ছাড়া ভিসা দেওয়ার ঘোষণা
- ১ শর্তের বিনিময়ে আইপিএলে খেলতে পারেন মুস্তাফিজ
- সেনাপ্রধানের বক্তব্যে নিয়ে কড়া বার্তা পাঠাল ভারত-পাকিস্তান
- নায়িকা মেঘলার বাসায় লুকিয়ে নায়িকাকেই সরিয়ে দেন ওবায়দুল কাদের!
- বেড়ে গেল সৌদি রিয়ালের বিনিময় রেট
- নাহিদের এনসিপিতে যোগ দিচ্ছেন ভিপি নুর!
- বাড়ল সৌদি রিয়ালের বিনিময় হার