| ঢাকা, শনিবার, ১৫ মার্চ ২০২৫, ১ চৈত্র ১৪৩১

এক নজরে দেখেনিন, বিশ্বকাপে বাংলাদেশের পেস বোলারদের সফলতা

খেলাধুলা ডেস্ক . বিনোদন৬৯.কম
২০২৩ নভেম্বর ১৩ ১৭:১০:২৩
এক নজরে দেখেনিন,  বিশ্বকাপে বাংলাদেশের পেস বোলারদের সফলতা

বিশ্বকাপে ব্যর্থতার মিশন শেষ করে দেশে ফিরেছে বাংলাদেশ। নয় ম্যাচে মাত্র দুটি জয়, এবং সেইসঙ্গে বহু হিসেব-নিকেশ শেষ করে ৮ম হয়ে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে খেলার যোগ্যতা অর্জন। প্রাপ্তির খাতায় যে গল্প জমা আছে তাতেও মিশে আছে বড় রকমের লজ্জা। মাসব্যাপী সফর শেষে এখন ছুটিতে আছেন বাংলাদেশের ক্রিকেটাররা। দলের সাফল্য-ব্যর্থতার বিশ্লেষণ চলছে। আর সেই ব্যর্থতার গল্পের একটা বড় অংশ হল বোলিং ইউনিট।

এই বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় প্রত্যাশা ছিল দেশের পেসাররা। বিশ্বকাপের আগে, আগস্টের একটি পরিসংখ্যান বাংলাদেশের আশা বাড়িয়ে দিয়েছে। যেখানে আমরা দেখেছি, ২০১৯ বিশ্বকাপের পর থেকে বাংলাদেশ সারা বিশ্বে বোলিং বিভাগ দাপট সাথে খেলছে। বোলিং লাইনআপের হিসেবে পেস বোলিং এর বিচারে টাইগার পেসাররা ছিলেন ২য় স্থানে। আর স্পিনে বিশ্বসেরার তকমাই জুটেছে বাংলাদেশের।

কিন্তু লিগপর্ব শেষে পরিসংখ্যান সম্পূর্ণ ভিন্ন চিত্র দেখা গেল। সাদামাটা নিরীহদর্শন বোলিং বাংলাদেশকে পুরো আসরে বারবার হতাশা উপহার দিয়েছে। প্রতিপক্ষকে অলআউট করা ছিল রীতিমত স্বপ্নের। এমনকি আফগানিস্তান ও নেদারল্যান্ডস ম্যাচ বাদ দিলেও প্রতিপক্ষের ওপর এই অর্থে চাপ সৃষ্টি করতে পারেনি বাংলাদেশ।

পেস বোলিং দিয়ে শুরু করা যাক। বিশ্বকাপের ৯টি ম্যাচ শেষে বাংলাদেশের পেসাররা নিয়েছেন মাত্র ২৬ উইকেট। বাংলাদেশের পেছনে শুধু আফগানিস্তান। তাদের উইকেট ২১। তবে পরিসংখ্যান অনুযায়ী আফগানিস্তানের নিচেই থাকতে হবে টাইগার বোলারদের।

বিশ্বকাপে আফগানিস্তানের বোলিং বিভাগ পুরোপুরি স্পিননির্ভর ছিল। রশিদ খান, মুজিব-উর রহমান, মোহাম্মদ নবী আর নূর আলীদের ভিড়ে নাভিন-উল হক বা ফজল হক ফারুকিরা খুব বেশি বল করার সুযোগ পাননি। বাংলাদেশের পেসাররা বিশ্বকাপে করেছেন ২০৯.২ ওভার। আর আফগানিস্তান করেছে ১৩১.৪ ওভার। প্রতি উইকেটের জন্য টাইগার পেসাররা খরচ করেছেন প্রায় ৫১ রান। আর আফগান পেসারদের খরচ করতে হয়েছে মোটে ৪০.৪৭ রান।

বাংলাদেশ আর আফগানিস্তান ছাড়া বিশ্বকাপে বাকি সব দেশের পেসাররাই নিয়েছেন কমপক্ষে ৪০ উইকেট। অস্ট্রেলিয়া, নেদারল্যান্ড এবং নিউজিল্যান্ডের পেসাররা পেয়েছেন ৪০ উইকেট। ৪১ উইকেট শ্রীলঙ্কান পেসারদের আর ৪২ উইকেট ইংলিশ পেসারদের। ৫৩ টি করে উইকেট পেয়েছেন পাকিস্তান এবং ভারতের বোলাররা। যদিও ভারতের পেসাররা উইকেটপ্রতি খরচ করেছেন মাত্র ১৮.৭৭ রান। যেখানে পাকিস্তানের পেসাররা খরচ করেছেন ২৯ এর বেশি।

সবচেয়ে বেশি ৬০ উইকেট পেয়েছে দক্ষিণ আফ্রিকা। পুরো টুর্নামেন্টে ব্যাটে বলে দাপট দেখানো প্রোটিয়ারা তাদের পেস বিভাগের সুবাদে এগিয়ে আছে অনেকটা। উইকেটপ্রতি রান দেওয়ার বেলাতেও তারা আছে তালিকার দুইয়ে। প্রতি উইকেটের জন্য ২৫.৫৬ রান খরচ করতে হয়েছে তাদের।

আপনার জন্য নির্বাচিত নিউজ

ক্রিকেট

কে বড় সুপারস্টার, সাকিব নাকি হামজা

কে বড় সুপারস্টার, সাকিব নাকি হামজা

নিজস্ব প্রতিবেদক: অনেকে সাকিব আল হাসান এবং হামজা চৌধুরীর মধ্যে তুলনা করার চেষ্টা করছেন। এই ...

তাসকিন-ফিজ আসলেই যাচ্ছেন আইপিএলে ভুয়া তথ্য ছড়াচ্ছে কারা

তাসকিন-ফিজ আসলেই যাচ্ছেন আইপিএলে ভুয়া তথ্য ছড়াচ্ছে কারা

নিজস্ব প্রতিবেদক: বাংলাদেশের 'মিস্টার ডিফেন্ডেবল' এর গল্পটা বলা যাক। ২০০৮ সালের আইপিএল এর প্রথম আসরের ...

ফুটবল

২৫ মার্চ ভারতের বিপক্ষে খেলতে হামজার বাংলাদেশে আগমনের সময় চূড়ান্ত

২৫ মার্চ ভারতের বিপক্ষে খেলতে হামজার বাংলাদেশে আগমনের সময় চূড়ান্ত

নিজস্ব প্রতিবেদক: ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগের ফুটবলার হামজা দেওয়ান চৌধুরি ২৫ মার্চ ভারতের বিপক্ষে আসন্ন ম্যাচের ...

বাংলাদেশ ম্যাচের আগে অবসর ভেঙে ফিরছেন ভারতের তারকা খেলোয়াড়

বাংলাদেশ ম্যাচের আগে অবসর ভেঙে ফিরছেন ভারতের তারকা খেলোয়াড়

নিজস্ব প্রতিবেদক: আন্তর্জাতিক ফুটবল থেকে অবসর নেওয়ার মাত্র ৮ মাসের মধ্যে আবারও ভারতের জাতীয় দলের ...