স্বল্প রানেই গুটিয়ে গেলো শ্রীলঙ্কা, দেখেনিন সর্বশেষ স্কোর

রান কম হতে পারে। আফগানিস্তানের বোলাররা ৭৫ রানে শ্রীলঙ্কার ৯ উইকেট নেন। তবে, শেষ উইকেটে দিলশান মধুশঙ্কার সাথে ৩০ রানের লড়াইয়ের জুটি গড়েন চমিকা করুনারত্নে। সেই জুটিতে মধুশঙ্কা করেন মাত্র এক রান।
দুবাই আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টস জিতে শ্রীলঙ্কাকে ব্যাটিংয়ের আমন্ত্রণ জানান আফগান অধিনায়ক মোহাম্মদ নাবি। তার এই সিদ্ধান্তকে যথার্থ প্রমাণ করতেই যেন উঠেপড়ে লাগেন আফগানিস্তানের বোলাররা।
প্রথম ওভারেই তোপ দাগেন আফগানদের পেস আক্রমণের অন্যতম সেরা অস্ত্র ফজলহক ফারুকি। বাঁহাতি এই পেসার ওভারের পঞ্চম আর ষষ্ঠ বলে এলবিডব্লিউয়ের ফাঁদে ফেলেন কুশল মেন্ডিস (২) আর চারিথ আসালাঙ্কাকে (০)। এর মধ্যে কুশলের আউটটিতে আম্পায়ার আঙুল না তুললে রিভিউ নিয়ে জেতে আফগানিস্তান।
সেই ধাক্কার মাঝেই পরের ওভারে আরও এক উইকেট হারায় লঙ্কানরা। নাভিন উল হকের লেগকাটার না বুঝেই মিডঅনে খেলতে চেয়ে উইকেটের পেছনে এজ হন পাথুম নিশাঙ্কা (৩)। ৫ রানে ৩ উইকেট হারিয়ে শুরুতেই কোণঠাসা হয়ে পড়ে শ্রীলঙ্কা।
ফজলহক ফারুকি নিজের দ্বিতীয় আর লঙ্কান ইনিংসের তৃতীয় ওভারটি দেন মেইডেন। ফলে প্রথম ৩ ওভারে মাত্র ৫ রান তুলতে পারে শ্রীলঙ্কা।
সেই চাপ কাটিয়ে উঠতে চতুর্থ ওভারে নাভিন উল হকের ওপর চড়াও হন ভানুকা রাজাপাকসে আর দানুশকা গুনাথিলাকা। রাজাপাকসের ছক্কা আর গুনাথিলাকার বাউন্ডারিতে ওই ওভারে ১৩ রান তুলে নেয় শ্রীলঙ্কা।
পঞ্চম ওভারে মুজিব উর রহমান দেন মাত্র ৩ রান। তবে আজমতউল্লাহ ওমরজাইয়ের করা পরের ওভারেই দুটি করে ৪টি চার মেরে ২০ রান তুলে নেন রাজাপাকসে আর গুনাথিলাকা। তাতে পাওয়ার প্লের ৬ ওভারে ৩ উইকেটে ৪১ রান পায় লঙ্কানরা।
৩১ বলে ৪৪ রানের জুটি গড়েন রাজাপাকসে আর গুনাথিলাকা। কিন্তু দলের রান পঞ্চাশ ছুঁতেই ভুল করে বসেন ধীরগতির গুনাথিলাকা। মুজিব উর রহমানকে রিভার্স সুইপ খেলে ডিপ পয়েন্টে ক্যাচ হন ১৭ বলে ১৭ করা এই ব্যাটার।
ইনিংসের দশম ওভারে আফগান অফস্পিনারের দ্বিতীয় শিকার হাসারাঙ্গা। ৮ বলে মাত্র ২ রান করে মিডঅফে নাবির হাতে ক্যাচ তুলে দেন এই অলরাউন্ডার। ৬০ রানে ৫ উইকেট হারায় লঙ্কানরা।
পরের ওভারে নাবির বেরিয়ে যাওয়া বলে ব্যাট চালিয়ে উইকেটরক্ষকের ক্যাচ হন অধিনায়ক দাসুন শানাকাও (০)। শ্রীলঙ্কার বড় স্কোর গড়ার স্বপ্ন শেষ সেখানেই।
নাবির করা ইনিংসের ১৩তম ওভারে টানা দুই বলে দুই রানআউট শেষ আশাটাও শেষ করে দিয়েছে লঙ্কানদের। ২৯ বলে ৩৮ করে ভানুকা রাজাপাকসে ফেরার পর মাহিশ থিকশানাও রানআউট হন না বুঝেই রান নিতে গিয়ে।
৭৫ রানে ৯ উইকেট হারানো লঙ্কানদের এরপর একাই টেনে নিয়েছেন লোয়ার অর্ডারের চামিকা করুনারত্নে। ইনিংসের শেষ ওভারে এসে ফারুকির বলে বোল্ড হন এই ব্যাটার, ৩৮ বলে করেন ৩১ রান।
আফগান বোলারদের মধ্যে সবচেয়ে সফল ফারুকিই। মাত্র ১১ রানে ৩ উইকেট শিকার করেছেন বাঁহাতি এই পেসার। দুটি করে উইকেট মোহাম্মদ নাবি আর মুজিব উর রহমানের।
আপনার জন্য নির্বাচিত নিউজ
- অবশেষে ৫ বছর পর আরব আমিরাতের ভিসা নিয়ে সুখবর
- বাংলাদেশের বিপক্ষে খেলবেন সাকিব
- ইতালির ভিসা প্রক্রিয়া নিয়ে এলো সুখবর, আগামী মাস থেকে আবেদন শুরু
- ওবায়দুল কাদেরের মৃত্যু: আসল সত্যতা প্রকাশ
- ভারতীয়দের জন্য কানাডায় ভিসা বন্ধ ঘোষণা
- ওবায়দুল কাদেরের মোবাইল ট্র্যাকিং: শেষ লোকেশন মোহাম্মদপুর
- বাংলাদেশিদের ২৪ ঘণ্টায় ফি ছাড়া ভিসা দেওয়ার ঘোষণা
- সেনাপ্রধানের বক্তব্যে নিয়ে কড়া বার্তা পাঠাল ভারত-পাকিস্তান
- ১ শর্তের বিনিময়ে আইপিএলে খেলতে পারেন মুস্তাফিজ
- বেড়ে গেল সৌদি রিয়ালের বিনিময় রেট
- বাড়ল সৌদি রিয়ালের বিনিময় হার
- নাহিদের এনসিপিতে যোগ দিচ্ছেন ভিপি নুর!
- বাংলাদেশের নতুন রাজনৈতিক দল কি নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে! আইন কি বলে
- ৭ দিন পর বাড়ল মালয়েশিয়ান রিংগিতের বিনিময় দাম
- যদি ৫ আগস্ট স্বৈরশাসক হাসিনা ধূলিস্যাৎ না হতো, তবে ৬ আগস্ট জাতীয় পত্রিকার শিরোনাম কেমন হতো