‘ডমিঙ্গো বাংলাদেশের ক্রিকেটের জন্য আদর্শ নন’: সুজন

জাতীয় দলের দায়িত্ব দেওয়া হয় দক্ষিণ আফ্রিকার কোচকে। আগস্ট ২০১৯ সালে, তিনি টাইগার ক্রিকেটের প্রধান কোচের দায়িত্ব গ্রহণ করেন।
কিন্তু যতই সময় গড়াচ্ছে, এই প্রোটিন কোচের ব্যর্থতার পাল্লা ভারী হচ্ছে। বিশেষ করে টি-টোয়েন্টি ফরম্যাটে কোনো পরিবর্তন স্পর্শ করতে পারেননি তিনি। সাফল্য মানে দক্ষিণ আফ্রিকায় ওডিআই সিরিজে জয় এবং নিউজিল্যান্ডে টেস্ট জয়।
আর ব্যর্থতার গল্পে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ ২০২১ দলে ভরপুর। এরপর থেকেই ডোমিঙ্গোকে নিয়ে আলোচনা হয়। ডোমিঙ্গো ছাড়ার বিসিবির সিদ্ধান্ত নিয়ে অনেক বিতর্ক হয়েছিল কিন্তু চুক্তি বিবাদের কারণে তিনি সফরে বেঁচে যান।
তবে এবার আর রক্ষা পাচ্ছেন না এই প্রোটিয়া কোচ। বিশেষ করে জিম্বাবুয়েতে টি-টোয়েন্টি আর ওয়ানডে সিরিজে হারের পর। আসন্ন এশিয়া কাপ টি-টোয়েন্টি কাপে দলের সঙ্গে থাকা না থাকা নিয়েও উঠেছে প্রশ্ন।
এরই মাঝে কনসালটেন্ট হিসেবে দলের সঙ্গে যুক্ত হচ্ছেন ভারতীয় কোচ শ্রীধরন শ্রীরাম। যিনি অস্ট্রেলিয়া দলের অ্যাসিটেন্ট কোচ ছিলেন, আইপিএলের দল রয়াল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালুরুর ব্যাটিং ও স্পিন কোচের দায়িত্বে। ছিলেন ভারত জাতীয় দলের সঙ্গেও।
তাকেই দায়িত্ব দেয়া হয়েছে আগামী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ পর্যন্ত। তাই বলা হচ্ছে দলের সঙ্গে শ্রীরাম আর জেমি সিডন্স থাকায় এশিয়া কাপ পাঠানো হবে না রাসেল ডমিঙ্গোকে। এমন কী টি-টোয়েন্টি দলের কোচিং প্যানেল থেকেও বাদ পড়ার শঙ্কা রয়েছে তার।
এশিয়া কাপের বাকি আছে এক সপ্তাহ। আজ থেকে শুরু হয়েছে আনুষ্ঠানিক অনুশীলন। এদিন রাসেল ডমিঙ্গো মাঠে থাকলেও সময় পার করেছেন বল কুড়িয়ে। তাই অনেকটা পরিষ্কার, দলের সঙ্গে রাখা হচ্ছে না তাকে।
কেন রাখা হবে না ডমিঙ্গোকে এমন প্রশ্ন করা হয়েছিল দলের টিম ডিরেক্টর খালেদ মাহমুদ সুজনকে। উত্তরে তিনি জানান, রসেল ডমিঙ্গো বাংলাদেশের ক্রিকেটের জন্য আদর্শ না।
‘দেখেন প্রত্যেকটা মানুষেরই আসলে ডিফারেন্ট ফিলোসফি থাকে। আমার ফিলোসফির সঙ্গে আপনার ফিলোসফি মিলবে না। প্রত্যেকটা কোচের ফিলোসফি ভিন্ন। এখন ওর ফিলোসফি যেটা আমাদের ব্র্যান্ড অব ক্রিকেটকে স্যুট করছে না। যে সত্য কথা। এটা তো কথায় হবে না, আমরা পারফরম্যান্স করতে পারছি না টি-টোয়েন্টিতে। সুতরাং এখানে ভিন্ন ফিলোসফি আসলে অসুবিধা কি। আমার কথা হলো, যেটা দেশের ক্রিকেটের জন্য ভালো হয় সেটা অবশ্যই আমাদের নিতে হবে।’
ওয়ানডেতে বাংলাদেশ বেশ কয়েকবছর ধরেই ভালো খেলছে। টেস্ট কিংবা টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটের গ্রাফ বরাবরই নিছের দিকে। তাই এই সময়টায় দুই ফরম্যাটে অনেক বেশি পরীক্ষা নিরীক্ষা করতে চান বলে কোচদেরও বাজিয়ে দেখতে চান বলে মত খালেদ মাহমুদের।
‘আমরা এশিয়া কাপ থেকে চিন্তা ভাবনা করছি, তো দেখা যাক সেটা কি হয় বা কতটুক কন্টিনিউ হয়। আমার মনে হয় এই ফরম্যাটে আমরা অনেক পরীক্ষা নিরীক্ষা করতে পারি। যেটা আমরা ওয়ানডেতে করতে পারি না। আমরা এটা টেস্ট ক্রিকেটে করতে পারি কেন না, এত বছরেও আমরা টেস্টে স্টেবল হতে পারিনি। এছাড়া সামনে যেহেতু এফটিপি অনেক বড় তাই আমাদের এসব ব্যাপারে চিন্তা করতেই হবে। প্লেয়ারদেরও যেমন ব্রেক দরকার, ম্যানেজমেন্ট বা কোচদেরও ব্রেক দরকার।’
আপনার জন্য নির্বাচিত নিউজ
- অবশেষে ৫ বছর পর আরব আমিরাতের ভিসা নিয়ে সুখবর
- বাংলাদেশের বিপক্ষে খেলবেন সাকিব
- ওবায়দুল কাদেরের মৃত্যু: আসল সত্যতা প্রকাশ
- ভারতীয়দের জন্য কানাডায় ভিসা বন্ধ ঘোষণা
- ইতালির ভিসা প্রক্রিয়া নিয়ে এলো সুখবর, আগামী মাস থেকে আবেদন শুরু
- সেনাপ্রধানের বক্তব্যে নিয়ে কড়া বার্তা পাঠাল ভারত-পাকিস্তান
- বাংলাদেশিদের ২৪ ঘণ্টায় ফি ছাড়া ভিসা দেওয়ার ঘোষণা
- বেড়ে গেল সৌদি রিয়ালের বিনিময় রেট
- কমে গেল সৌদি রিয়ালের বিনিময় রেট
- ১ শর্তের বিনিময়ে আইপিএলে খেলতে পারেন মুস্তাফিজ
- বাংলাদেশের নতুন রাজনৈতিক দল কি নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে! আইন কি বলে
- ৭ দিন পর বাড়ল মালয়েশিয়ান রিংগিতের বিনিময় দাম
- বাড়ল সৌদি রিয়ালের বিনিময় হার
- নাহিদের এনসিপিতে যোগ দিচ্ছেন ভিপি নুর!
- আজ ২৬ ফেব্রুয়ারি, দেখেনিন আজকের সকল দেশের টাকার রেট