যে সাতটি বিষয় গর্ভাবস্থায় মেনে চলা উচিত

এই সময়গুলি যখন আপনি একা নন। আপনি এবং আপনার আনন্দের উত্স আপনার সাথে শারীরিকভাবে সংযুক্ত। যেহেতু আপনি আপনার অনাগত সন্তানের স্বাভাবিক জীবন নিশ্চিত করতে চান, তাই আপনাকে অবশ্যই তাকে স্বাভাবিকভাবেই পৃথিবীতে স্বাগত জানাতে প্রস্তুত থাকতে হবে, অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে নয়।
নরমাল ডেলিভারি একটি প্রাকৃতিক প্রক্রিয়া যা প্রতিটি মহিলার পক্ষে সম্ভব, তবে শুধুমাত্র যদি তিনি গর্ভাবস্থায় নিজের যত্ন নেন। গর্ভাবস্থায় ছোটখাটো জটিলতা স্বাভাবিক প্রসব রোধ করে না। কিন্তু কিছু গুরুতর জটিলতার জন্য সি-সেকশন প্রয়োজন হবে। স্বাভাবিক প্রসব নিশ্চিত করতে গর্ভাবস্থায় কিছু পদক্ষেপ নেওয়া যেতে পারে।
প্রথম ধাপ হলো আপনাকে গর্ভাবস্থা এবং জন্মদান সম্পর্কে জানতে হবে। এই বিষয়ক কিছু জার্নাল কিংবা বই পড়তে পারেন। ইউটিউবে আজকাল এই সম্পর্কিত ভিডিও পাওয়া যায় সেগুলো দেখতে পারেন। পরবর্তীতে মানসিক প্রস্তুতির জন্য শ্বাস-প্রশ্বাসের ব্যায়াম, ইয়োগা বা মেডিটেশনের মতো কিছু সাধারণ ব্যবস্থাপনা পদ্ধতি ব্যবহার করে দেখুন-
ব্যায়াম
গর্ভাবস্থায় হবু মাকে পরিপূর্ণ বিশ্রাম নিতে বলা হয়। খুব ভারী ওজন তুলবেন না, তবে আপনি আপনার পেলভিক পেশী এবং উরুকে শক্তিশালী করতে কিছু ব্যায়াম অনুশীলন করতে পারেন। প্রসব ব্যথা মোকাবেলায় এগুলো সহায়ক। শ্রোণী প্রসারিত করা এবং উরুর জন্য স্কোয়াট অনুশীলন করুন। একজন বিশেষজ্ঞের তত্ত্বাবধানে ব্যায়াম করুন কারণ আপনার সামান্য ভুল আপনার শিশুর উপর সরাসরি প্রভাব ফেলতে পারে।
ডায়েট
গর্ভাবস্থায় মায়ের ভালো পুষ্টির প্রয়োজন হয়। তবে খেয়াল রাখা দরকার যেন অতিরিক্ত খাওয়া না হয়। অতিরিক্ত খাওয়া ওজন বাড়াতে পারে এবং স্বাভাবিক প্রসবের সম্ভাবনা হ্রাস করতে পারে। এমন খাবার খেতে হবে যা পুষ্টি জোগায় এবং আসন্ন মাসগুলোর জন্য মাকে শক্তিশালী করে তোলে।
চাপকে না বলুন
মানসিক চাপ, উদ্বেগ এবং চিন্তাভাবনা যাতে মাকে প্রভাবিত করতে না পারে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। প্যারেন্টিং সংক্রান্ত বই পড়ুন, বড়দের সঙ্গে কথা বলুন, ইতিবাচক এবং সুখী মানুষদের পাশে থাকুন।
শ্বাস-প্রশ্বাসের ব্যায়াম করুন
সঠিক বৃদ্ধি নিশ্চিত করার জন্য শিশুর সঠিক অক্সিজেন সরবরাহ গুরুত্বপূর্ণ। এছাড়াও আপনাকে প্রসবের সময় অনেক লম্বা সময় দম ধরে রাখতে হবে এবং গভীর শ্বাস নিতে হবে। তাই ডেলিভারিকালীন প্রস্তুতির জন্য শ্বাস-প্রশ্বাসের ব্যায়াম করুন।
ম্যাসাজ
গর্ভাবস্থার তৃতীয় ট্রাইমেস্টারে নিয়মিত ম্যাসাজ করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ম্যাসেজ আপনাকে প্রসবের জন্য প্রস্তুত রাখতে সাহায্য করবে। এটি জয়েন্টের ব্যথা এবং পেশীর টানও প্রশমিত করবে।
নিজেকে হাইড্রেটেড রাখুন
পানি আপনার শরীরের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। গর্ভবতী মায়ের জন্য এটি আরও বেশি গুরুত্বপূর্ণ। প্রসবের সময় যে বাড়তি শক্তি প্রয়োজন তা দেওয়ার জন্য পানি গুরুত্বপূর্ণ। পানির প্রয়োজন মেটাতে তাজা ফলের রস খেতে পারেন।
আপনার জন্য নির্বাচিত নিউজ
- নকিয়ার ইনজুরিতে কলকাতা নাইট রাইডার্সে খেলতে পারেন মুস্তাফিজ
- আল আউটের পর বোলিংয়ে বাংলাদেশ, দেখেনিন সর্বশেষ স্কোর
- বাড়ল সৌদি রিয়ালের দাম
- চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির মিশনে ৪৮ ওভারে বাংলাদেশের ৪০০ রান
- ২০ ওভার শেষে দেখে নিন বাংলাদেশের সর্বষেশ স্কোর
- পাকিস্তান শিবিরে আঘাত হানলেন সাকিব, ২০ ওভার শেষ দেখে নিন স্কোর
- বেড়িয়ে এলো অভিনেতা শাহবাজ সানীর মৃত্যুর আসল কারণ
- আরো বাড়ল সিঙ্গাপুর ডলারের রেট
- আজ ১৫ ফেব্রুয়ারি, দেখেনিন আজকের সকল দেশের টাকার রেট
- বাড়ল মালয়েশিয়ান রিংগিতের দাম
- একটু পরে মাঠে নামবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান, সরাসরি যেভাবে দেখবেন
- বোলিংয়ে প্রথম ১০ ওভারে জ্বলে উঠলো বাংলাদেশ, দেখে নিন সর্বশেষ স্কোর
- বাড়ল সিঙ্গাপুর ডলারের রেট
- কমে গেল সৌদি রিয়ালের দাম
- আজ ২০ ফেব্রুয়ারি, দেখেনিন আজকের সকল দেশের টাকার রেট