| ঢাকা, বুধবার, ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ১৪ ফাল্গুন ১৪৩১

ইতিহাসে আজ সেই দিনঃ আশরাফুলের ব্যাটে উড়ে গিয়েছিল অস্ট্রেলিয়া

খেলাধুলা ডেস্ক . বিনোদন৬৯.কম
২০২২ জুন ১৮ ২১:৩৬:০৮
ইতিহাসে আজ সেই দিনঃ আশরাফুলের ব্যাটে উড়ে গিয়েছিল অস্ট্রেলিয়া

আজ ১৮ জুন, ২০২২। ক্রিকেট ইতিহাসে এই দিনে ঘটেছে অনেকগুলো উল্লেখযোগ্য ঘটনা। এর মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি তুলে ধরা হলো জাগো নিউজের পাঠকদের জন্য।

২০০৫: ক্রিকেটে বাংলাদেশের সবচেয়ে গৌরবোজ্জ্বল জয়

বাংলাদেশের ইতিহাসে ছিল গৌরবোজ্জ্বল দিন আর অস্ট্রেলিয়ার ক্রিকেটে ছিল, তাদের ইতিহাসে সবচেয়ে বাজে আপসেটের শিকারের দিন। অন্তত সিডনির দ্য ডেইলি টেলিগ্রাফ যেভাবে হেডলাইন করেছে, তাতে সেটাই বলা যায়।

দ্য ডেইলি টেলিগ্রাফের শিরোনামটা ছিল, ‘দ্য মোস্ট অ্যাম্বারাসিং ডিফিট ইন আওয়ার স্পোর্টস হিস্টোরি (আমাদের ক্রীড়া ইতিহাসে সবচেয়ে লজ্জাজনক পরাজয়)।’ হ্যাঁ, অস্ট্রেলিয়াকে এই লজ্জাজনক পরাজয়টি উপহার দিয়েছিলেন, বাংলাদেশের ক্রিকেটের দ্য লিটল মাস্টার, মোহাম্মদ আশরাফুল।

২০০৫ সালের ১৮ জুন। গ্রেট ব্রিটেনের দেশ ওয়েলসের রাজধানী কার্ডিফ। শহরটির সোফিয়া গার্ডেনে নেটওয়েস্ট ট্রফির দ্বিতীয় ম্যাচে অস্ট্রেলিয়ার মুখোমুখি বাংলাদেশ। ওই সময়কার অস্ট্রেলিয়া দলটির দিকে একবার তাকিয়ে দেখুন!

রিকি পন্টিং (অধিনায়ক), অ্যাডাম গিলক্রিস্ট, ম্যাথ্যু হেইডেন, ডেমিয়েন মার্টিন, মাইকেল ক্লার্ক, মাইক হাসি, সাইমন ক্যাটিচ, ব্র্যাড হগ, জ্যাসন গিলেস্পি, মাইকেল ক্যাসপ্রোভিজ এবং গ্লেন ম্যাকগ্রা।

অস্ট্রেলিয়ার এই দলটি ছিল তখন দিগ্বিজয়ী। যে দিকে চায়, সেদিকেই যেন সাগর শুকিয়ে যায়, আর ভরে ওঠে তাদের অর্জনের ঝুড়ি। টেস্ট আর ওয়ানডে (তখন টি-টোয়েন্টি ছিল না) ক্রিকেটে অপ্রতিরোধ্য বিশ্বসেরা একটি দল। সেই দলটির সামনে তখনকার ‘পুঁচকে’ বাংলাদেশ। ঠিক যেন বাঘের সামনে অসহায় এক হরিণ। গর্জনেই উড়ে যাবে।

কার্ডিফে সেদিন ঠিকেই গর্জন শোনা গিয়েছিল। সত্যিকার রয়েল বেঙ্গল টাইগারের গর্জন। ডেভিড আর গোলিয়াথের লড়াইয়ে অতিকায় গোলিয়াথকে ঠিকই ধরাশায়ী করে ফেলেছিল ‘পুঁচকে’ ডেভিড। ঠিক তেমনই যেন অতিকায় অস্ট্রেলিয়া ধরাশায়ী হলো ক্রিকেটের নতুন শক্তি বাংলাদেশের কাছে। নির্দিষ্ট করে বললে, ক্ষুদ্র আশরাফুলের কাছে।

টস জিতে ব্যাট করতে নেমেছিল অস্ট্রেলিয়া। কিন্তু বাংলাদেশের ভাগ্যাকাশে সেদিন শুরুতেই যেন উজ্জ্বল আলোর রেখা দেখা যাচ্ছিল। কারণ, বোলারদের নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ের সামনে রান তোলাই দায় হয়ে দাঁড়াচ্ছিল অসি ব্যাটারদের জন্য। ডেমিয়েন মার্টিনের ৭৭ এবং মাইকেল ক্লার্কের ৫৪ রান সত্ত্বেও ৫ উইকেট হারিয়ে ২৪৯ রান সংগ্রহ করে অস্ট্রেলিয়া। তাপস বৈশ্য ৩ উইকেট নেন। মাশরাফি এবং নাজমুল হোসেন নেন ১টি করে উইকেট।

জবাব দিতে নেমে জাভেদ ওমর, নাফিস ইকবাল তুশার ইমরান ২৪ রান করে আউট হওয়ার পর কিছুটা শঙ্কা জেগেছিল বৈকি। কিন্তু চার নম্বরে নামা মোহাম্মদ আশরাফুলের ব্যাট যেন এদিন তলোয়ার হয়ে কাটা শুরু করলো অসি বোলারদের। আশরাফুল যে স্কুপ শর্টটটি খেলতেন, তার নামই হয়ে গিয়েছিল ‘অ্যাশ স্কুপ’। রীতিমত দৃষ্টিনন্দন একটি শট।

১০০ বল খেলে ১১টি বাউন্ডারিতে ক্যারিয়ারের প্রথম সেঞ্চুরি পূরণ করেন লিটল মাস্টার। পরের বলে আউট হয়ে যান। কিন্তু গড়ে দিয়ে যান জয়ের ভিত।

হাবিবুল বাশারের ৭২ বলে ৪৭ এবং শেষ দিকে আফতাব আহমদের ১৩ বলে ২১ রান বাংলাদেশকে এনে দিলো ইতিহাসের অন্যতম সেরা জয়টি। শেষ ওভারে প্রয়োজন ছিল ৭ রান। আফতাব প্রথম বলেই গিলেস্পিকে ছক্কা হাঁকিয়ে দিলেন। পরের বলেই নিলেন এক রান। সঙ্গে সঙ্গেই বিজয় উল্লাসে মেতে ওঠে পুরো বাংলাদেশ।

২০১৭: ভারতকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন পাকিস্তান

পাকিস্তানের জন্য ছিল বিখ্যাত, স্মরণীয় এবং আনন্দময় একটি জয়। ২০১৭ সালের চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি ফাইনালে মুখোমুখি দুই চির প্রতিদ্বন্দ্বী ভারত এবং পাকিস্তান।

লন্ডনের বিখ্যাত দ্য ওভালে ফাইনালে ভারতকে নিয়ে রীতিমত ছেলেখেলা করেছে পাকিস্তান। বিরাট কোহলির ভারতকে ১৮০ রানের বিশাল ব্যবধানে হারিয়ে উঁচিয়ে ধরে আইসিসির অন্যতম সেরা এই ইভেন্টের শিরোপা। পাকিস্তানের করা ৩৩৮ রানের জবাবে ভারত অলআউট হয়ে যায় মাত্র ১৫৪ রানে।

শুরুতেই ভাগ্য সহায়তা শুরু করে পাকিস্তানকে। শুরুতেই কট বিহাইন্ড হয়েছিলেন ওপেনার ফাখর জামান। কিন্তু নো বলের অপরাধে সেই আউট আর হলো না। এরপর পর পেছন ফিরে তাকায়নি পাকিস্তান। ফাখর জামান করেছিলেন ১০৬ বলে ১১৪ রান। ম্যাচটা ছিল তার কেবল চতুর্থ ওয়ানডে।

এরপর আজহার আলির ৫৯, মোহাম্মদ হাফিজের ৩৭ বলে ৫৭, বাবর আজমের ৪৬ রানের ওপর ভর করে পাকিস্তান সংগ্রহ করেছিল ৪ উইকেট হারিয়ে ৩৩৮ রান।

জবাবে ব্যাট করতে নেমে ৩০.৩ ওভারে ১৫৮ রান করে অলআউট হয়ে যায় ভারত। হার্দিক পান্ডিয়ার ৪৩ বলে ৭৬ রানের কারণে ১০০ রানের নিচে অলআউট হওয়ার লজ্জা থেকে বেঁচে যায় ভারতীয়রা।

মোহাম্মদ আমির আর হাসান আলি নেন ৩ উইকে। ভারতীয় ব্যাটিংয়ের শুরুতে রোহিত শর্মা, শিখর ধাওয়ান এবং বিরাট কোহলি দ্রুত উইকেট হারান মোহাম্মদ আমিরের বিধ্বংসী বোলিংয়ের সামনে। এরপর আর ঘুরে দাঁড়াতে পারেনি তারা। শেষ পর্যন্ত ১৫৮ রানে অলআউট হয়ে তারা পরাজয় বরণ করে ১৮০ রানে।

১৯৭৫: ওয়ানডে ক্রিকেটের অন্যতম সেরা বোলিং পারফরম্যান্স

ওয়ানডে ক্রিকেটের প্রথম বিশ্বকাপ আসর বসেছিল ১৯৭৫ সালে। লিডসের হেডিংলিতে প্রথম সেমিফাইনালে মুখোমুখি হয়েছিল অস্ট্রেলিয়া এবং ইংল্যান্ড। ওই ম্যাচে ওয়ানডে ক্রিকেট ইতিহাসের অন্যতম সেরা বোলিং পারফরম্যান্স দেখলো বিশ্ব।

যদিও ম্যাচের স্ক্রিপ্টটা দর্শকদের জন্য কিংবা ক্রিকেটের জন্য মোটেও ভালো কিছু নয়। হেডিংলির উইকেটের যে স্ট্যান্ডার্ড, তার চেয়েও কিছুটা আদ্র এবং সবুজ ছিল উইকেট। যার ফলে ওইদিন ম্যাচের উইকেটটি হয়ে উঠেছিল পেসারদের স্বর্গরাজ্য।

ইংল্যান্ডের প্রয়োজন ছিল টস জয়। কারণ, বল শুরু থেকেই প্রচণ্ড গতিতে সাপের মত এঁকেবেঁকে এগিয়ে আসবে। কিন্তু দুর্ভাগ্য তাদের, টস জিতলো অস্ট্রেলিয়া। ফলে যে শঙ্কা ছিল তাদের, সেটাই হলো। আমন্ত্রিত হয়ে ব্যাটিং করতে এলো ইংলিশরা।

অস্ট্রেলিয়ান পেসার গ্যারি গিলমোরের বিধ্বংসী বোলিংয়ের মুখে মাত্র ৯৩ রানেই অলআউট ইংল্যান্ড। ৩৭ রানেই ৭ উইকেট হারিয়েছিল তারা। কেইথ ফ্লেচার, টনি গ্রেগ, ডনিস অ্যামিসরা ছিলেন পুরোপুরি ব্যর্থ। মাইক ডেনেস করেন সর্বোচ্চ ২৭ রান। ১৮ রানে অপরাজিত ছিলেন বোলার জিওফ আর্নল্ড।

১২ ওভারে মাত্র ১৪ রান দিয়ে ৬ উইকেট নেন গ্যারি ‘গাস’ গিলমোর। তার ফিগার দাঁড়িয়েছিল ১২-৬-১৪-৬। ডেনিস লিলি, ম্যাক্স ওয়াকার এবং জেফ থম্পসনরা মিলে আগুন ঝরান উইকেটে। ম্যাক্স ওয়াকার ৩টি এবং লিলি নেন ১ উইকেট।

অস্ট্রেলিয়াও ব্যাট করতে স্বচ্ছন্দে ছিল না। ৬টি উইকেট হারাতে হয়েছিল তাদেরকে। জিওফ আর্নল্ড, জন শো, ক্রিস ওল্ড এবং পিটার লেভাররাও আগুন ঝরান। তবে শেষ পর্যন্ত ৪ উইকেটের জয় তুলে নেয় অস্ট্রেলিয়ানরাই।

১৯৮৩: কপিল দেবের অতি মানবীয় ব্যাটিংয়ে রক্ষা পেলো ভারত

টানব্রিজ ওয়েলসের নেভিল গ্রাউন্ডে ১৯৮৩ সালের এইদিনে যে ইতিহাস রচনা করেছেন ভারতের কপিল দেব, তা ক্রিকেট ইতিহাসে সত্যিই এক বিস্ময়, এক স্মরণীয় ঘটনা। গ্রুপ পর্বের ম্যাচে সেদিন জিম্বাবুয়ের মুখোমুখি ভারত।

জিম্বাবুয়েকে সম্ভবত খুব হালকাভাবেই নিয়েছিল ভারতীয়রা। নেভিল গ্রাউন্ডে টস জিতে ব্যাট করতে নেমে মাত্র ৯ রানেই হারিয়ে বসে ৪ উইকেট। সুনিল গাভাস্কার, কৃষ্ণমাচারি শ্রীকান্ত, আউট হয়ে গেলেন কোনো রান না করেই। মহিন্দ্রর অমরনাথ করলেন ৫ রান। সন্দিপ পাতিল আউট হলেন ১ রান করে।

১৭ রানে নেই ৫ উইকেট। ইতিহাসের সবচেয়ে বড় লজ্জার মুখোমুখি দাঁড়িয়ে ভারতীয় ক্রিকেট। এ সময় যেন তারা একজন ত্রাণকর্তার জন্য খুব মুখিয়ে ছিল।

এমন সময়ই মাঠে নামেন অধিনায়ক কপিল দেব। যদিও একজন অলরাউন্ডার তিনি। তবুও, তার পরিচয় পেস বোলিং অলরাউন্ডার নামে। কিন্তু এদিন জিম্বাবুয়ের পিটার রওসন, কেভিন কুরান, ডানকান ফ্লেচারদের সামনে রীতিমত হিমালয় পাহাড়ের ন্যায় শক্তি নিয়ে দাঁড়িয়ে গেলেন কপিল।

খেললেন ১৩৮ বল। জিম্বাবুয়ে বোলারদের পেটালেন উইকেটের চারপাশে। অপরাজিত থাকলেন শেষ পর্যন্ত ১৭৫ রানে। ১৬টি বাউন্ডারি আর ৬টি ছক্কার মার ছিল কপিলের ব্যাটে।

রজার বিনি ৪৮ বলে ২৭, মদন লাল ৩৯ বলে ১৭ রানে আউট হন। সৈয়দ কিরমানি ৫৬ বল খেলে ২৪ রানে অপরাজিত থাকেন। শেষ পর্যন্ত ৮ উইকেট হারিয়ে ভারতের সংগ্রহ দাঁড়ায় ২৬৬ রান। যেখানে ৯ রানে ৪টি, ১৭ রানে ৫টি এবং ৭৭ রানে ৬ উইকেটের পতন ঘটেছিল, সেখানে ভারতের রান ২৬৬। অবিশ্বাস্য।

শেষ পর্যন্ত ৫৭ ওভারে (তখন ৬০ ওভারের ম্যাচ হতো) ২৩৫ রানে জিম্বাবুয়েকে অলআউট করে দিয়ে ৩১ রানের জয় তুলে নিয়েছিল ভারত। বল হাতেও ইনিংস ওপেন করেন কপিল এবং নেন ১টি উইকেট। ওয়ানডে ক্রিকেটের ইতিহাসে কপিলের এই পারফরম্যান্সকে গণ্য করা হয় অন্যতম সেরা পারফরম্যান্স হিসেবে।

২০১৯: মরগ্যানের রেকর্ড ছক্কা

২০১৯ বিশ্বকাপে আফগানিস্তানের বিপক্ষে ইংল্যান্ড অধিনায়ক ইয়ন মরগ্যান রেকর্ড ১৭টি ছক্কার মার মারেন। ৭১ বলে ১৪৮ রান করেছিলেন মরগ্যান। ওয়ানডে ক্রিকেটের ইতিহাসে এক ম্যাচে তার চেয়ে বেশি ছক্কা আর কেউ মারেনি।

এর আগে ২০১৩ সালে ভারতের রোহিত শর্মা মেরেছিলেন সর্বোচ্চ ১৬টি ছক্কা। ১৫৮ বলে ওইদিন তিনি করেছিলেন ২০৯ রান। ১৬টি করে ছক্কা রয়েছে এবি ডি ভিলিয়ার্স, গ্রিস গেইল, যুক্তরাষ্ট্রের জে এস মালহোত্রার।

মরগ্যানের ১৪৮ রানের ওপর ভর করে ম্যানচেস্টারের ওল্ড ট্র্যাফোর্ডে ৬ উইকেট হারিয়ে ৩৯৭ রান সংগ্রহ করে ইংল্যান্ড। জবাবে ৮ উইকেটে ২৪৭ রান করেছিল আফগানিস্তান এবং ইংল্যান্ড জয় পেয়েছিল ১৫০ রানে।

২০১৯: মাত্র ৬ রানে অলআউট

ক্রিকেটের ইতিহাসে এক ম্যাচে সবচেয়ে কম রানে অলআউট হওয়ার রেডর্ক গড়েছিল ২০১৯ সালের আজকের দিনে। আফ্রিকান দেশ মালি’র নারী ক্রিকেট দল সেদিন রুয়ান্ডার সামনে প্রথম ব্যাট করতে নেমে অলআউট হয়ে গিয়েছিল মাত্র ৬ রানে।

কুইবুকা ওমেন্স টি-টোয়েন্টি টুর্নামেন্টে রুয়ান্ডার কিগালিতে স্বাগতিকদের মুখোমুখি হয়েছিল মালির নারী ক্রিকেটাররা। টস জিতে ব্যাট করতে নেমে ৯ ওভার খেলেছিল মালির নারীরা। যে ৬ রান তারা করেছিল এর মধ্যে ব্যাট থেকে এসেছিল কেবল ১ রান। বাকি ৫ রান এসেছিল অতিরিক্ত থেকে। ১০জন ব্যাটার আউট হয়েছিলেন শূন্য রানে।

জবাবে মাত্র ৪ বলেই কোনো উইকেট না হারিয়ে জয় তুলে নেয় রুয়ান্ডা। ক্রিকেট ইতিহাসে সবচেয়ে কম বলে জয়ের রেকর্ডও এটা।

আপনার জন্য নির্বাচিত নিউজ

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ

ক্রিকেট

পাকিস্তানের বিপক্ষে মুশফিককে নিয়ে মহানাটক! উল্টো পাল্টা সিলেকশন অদ্ভুত ব্যাখ্যা

পাকিস্তানের বিপক্ষে মুশফিককে নিয়ে মহানাটক! উল্টো পাল্টা সিলেকশন অদ্ভুত ব্যাখ্যা

নিজস্ব প্রতিবেদক; পাকিস্তানের বিরুদ্ধে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির শেষ ম্যাচ নিয়ে বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের মধ্যে সিলেকশন নিয়ে ...

পাকিস্তানের বিপক্ষে মাহমুদুল্লাহ ও মুশফিকের শেষ ওয়ানডে

পাকিস্তানের বিপক্ষে মাহমুদুল্লাহ ও মুশফিকের শেষ ওয়ানডে

নিজস্ব প্রতিবেদক: বাংলাদেশ ক্রিকেটের ইতিহাসের অন্যতম সফল পাঁচ তারকা—মাশরাফি বিন মুর্তজা, তামিম ইকবাল, সাকিব আল ...

ফুটবল

এইমাত্র চরম লড়াইয়ে শেষ হল ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ফাইনাল ম্যাচ

এইমাত্র চরম লড়াইয়ে শেষ হল ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ফাইনাল ম্যাচ

চিলিকে ৩-০ গোলে হারিয়ে ব্রাজিলের যুবারা নিজেদের কাজ সঠিকভাবে শেষ করেছিল। আর্জেন্টিনাকে শিরোপা জিততে হলে ...

বিলাসিতা ত্যাগ করে নিজের গ্রামকে শহরে রূপান্তরিত করছেন সাদিও মানে

বিলাসিতা ত্যাগ করে নিজের গ্রামকে শহরে রূপান্তরিত করছেন সাদিও মানে

সাদিও মানে, যিনি লিভারপুলের সুপারস্টার ফুটবলার হিসেবে খ্যাতি অর্জন করেছেন, বর্তমানে বায়ার্ন মিউনিখে খেলে চলেছেন। ...