| ঢাকা, বুধবার, ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ১৩ ফাল্গুন ১৪৩১

১০ হাজারে প্রথম ইংলিশ ব্যাটার রুট

খেলাধুলা ডেস্ক . বিনোদন৬৯.কম
২০২২ জুন ০৫ ২১:৪১:২৭
১০ হাজারে প্রথম ইংলিশ ব্যাটার রুট

উদযাপনেই ফুটে উঠল, দারুণ এক অর্জন ধরা দিয়েছে রুটের হাতে। কোনো টেস্টের চতুর্থ ইনিংসে যে এই প্রথম সেঞ্চুরির স্বাদ পেলেন ইংল্যান্ডের এই তারকা। সঙ্গে আরেকটি মাইলফলকও ছুঁয়ে ফেললেন রুট। টেস্ট ইতিহাসের সুদীর্ঘ পথচলায় মাত্র চতুর্দশ ব্যাটসম্যান হিসেবে ১০ হাজার রানের অভিজাত ক্লাবে নাম লেখালেন তিনি।

একটি জায়গায় অবশ্য রুট ছাড়িয়ে গেছেন সবাইকে। সবচেয়ে কম সময়ে টেস্টে ১০ হাজার রান পূর্ণ করে নিজেকে অনন্য উচ্চতায় তুলে নিলেন তিনি। ২০১২ সালের ডিসেম্বরে টেস্ট অভিষেক হওয়া রুটের এই রান করতে লাগল ৯ বছর ১৭১ দিন।

রুট ছাড়া ১০ বছরের কমে ১০ হাজার রান করার রেকর্ড নেই কারো। কম সময়ে ১০ হাজারে নাম লেখানোর তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে আছেন তারই পূর্বসূরি স্যার অ্যালেস্টার কুক, ১০ বছর ৮৭ দিন।

রুটের আগে ইংল্যান্ডের হয়ে এই কীর্তি গড়েছেন স্রেফ কুকই। বাঁহাতি এই ব্যাটসম্যান ক্যারিয়ার শেষ করেছেন ১২ হাজার ৪৭২ রান নিয়ে। ক্রিকেটের মর্যাদাময় সংস্করণে রুটের রান হলো ১০ হাজার ১৫।

ইনিংসের হিসেবেও ১০ হাজারে ইংল্যান্ডের হয়ে দ্রুততম রুট। কুকের লেগেছিল ২২৯ ইনিংস, রুট কীর্তিটি গড়ে ফেললেন ২১৮ ইনিংসেই।

দারুণ অদ্ভুত একটি মিল অবশ্য রয়েছে রুট ও কুকের মধ্যে। দুইজনেই ঠিক একই বয়সে পূর্ণ করেছেন ১০ হাজার রান, ৩১ বছর ১৫৭ দিনে।

ইংল্যান্ডের মাটিতে সবচেয়ে বেশি ১৫ সেঞ্চুরি আগে থেকে ছিল ইয়ান বেল, কুক, গ্রাহাম গুচ, কেভিন পিটারসেনের। নিউ জিল্যান্ডের বিপক্ষে লর্ডস টেস্টে চোয়ালবদ্ধ প্রতিজ্ঞায় গড়া এই সেঞ্চুরিতে রুট বসলেন তাদের পাশে। রেকর্ডটি রুটের নিজের করে নেওয়া এখন কেবল সময়ের ব‍্যাপার।

ক্যারিয়ারে রুটের সেঞ্চুরি এই নিয়ে হলো ২৬টি। ইংল্যান্ডের হয়ে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ সংখ্যক সেঞ্চুরি ও রান তার আগে থেকেই। ৩৩ সেঞ্চুরি নিয়ে এই তালিকায় শীর্ষে থাকা কুকের সঙ্গে ব্যবধান কমালেন তিনি আরেকটু।

প্রথম তিন দিনে দারুণ রোমাঞ্চ ছড়ায় ইংল্যান্ড-নিউ জিল্যান্ডের লর্ডস টেস্ট। দুই দলের ব্যাটিং ধসে নাটকীয় কিছু হওয়ার সম্ভাবনাও জাগে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত রুটের অপরাজিত ১১৫ রানের ইনিংসে স্বাগতিকরা চতুর্থ দিন মাঠ ছাড়ে মুখে চওড়া হাসি নিয়ে।

নিউ জিল্যান্ডের ২৭৭ রান তাড়ায় ৫ উইকেটে ম্যাচ জিতে নেয় ইংল্যান্ড। লর্ডসে ইংল্যান্ডের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রান তাড়া করে জয় এটি, সব দল মিলিয়ে তৃতীয়। ১৯৮৪ সালে ইংলিশদের বিপক্ষে ওয়েস্ট ইন্ডিজ জিতেছিলেন ৩৪২ রানের লক্ষ্যে। নিউ জিল্যান্ডের সঙ্গেই ২০০৪ সালে ইংল্যান্ডের জয় ছিল ২৮২ রান তাড়া করে।

সঙ্গে আরেকটি মাইলফলকও ছুঁয়ে ফেললেন রুট। টেস্ট ইতিহাসের সুদীর্ঘ পথচলায় মাত্র চতুর্দশ ব্যাটসম্যান হিসেবে ১০ হাজার রানের অভিজাত ক্লাবে নাম লেখালেন তিনি।

একটি জায়গায় অবশ্য রুট ছাড়িয়ে গেছেন সবাইকে। সবচেয়ে কম সময়ে টেস্টে ১০ হাজার রান পূর্ণ করে নিজেকে অনন্য উচ্চতায় তুলে নিলেন তিনি। ২০১২ সালের ডিসেম্বরে টেস্ট অভিষেক হওয়া রুটের এই রান করতে লাগল ৯ বছর ১৭১ দিন।

রুট ছাড়া ১০ বছরের কমে ১০ হাজার রান করার রেকর্ড নেই কারো। কম সময়ে ১০ হাজারে নাম লেখানোর তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে আছেন তারই পূর্বসূরি স্যার অ্যালেস্টার কুক, ১০ বছর ৮৭ দিন।

রুটের আগে ইংল্যান্ডের হয়ে এই কীর্তি গড়েছেন স্রেফ কুকই। বাঁহাতি এই ব্যাটসম্যান ক্যারিয়ার শেষ করেছেন ১২ হাজার ৪৭২ রান নিয়ে। ক্রিকেটের মর্যাদাময় সংস্করণে রুটের রান হলো ১০ হাজার ১৫।

ইনিংসের হিসেবেও ১০ হাজারে ইংল্যান্ডের হয়ে দ্রুততম রুট। কুকের লেগেছিল ২২৯ ইনিংস, রুট কীর্তিটি গড়ে ফেললেন ২১৮ ইনিংসেই।

দারুণ অদ্ভুত একটি মিল অবশ্য রয়েছে রুট ও কুকের মধ্যে। দুইজনেই ঠিক একই বয়সে পূর্ণ করেছেন ১০ হাজার রান, ৩১ বছর ১৫৭ দিনে।

ইংল্যান্ডের মাটিতে সবচেয়ে বেশি ১৫ সেঞ্চুরি আগে থেকে ছিল ইয়ান বেল, কুক, গ্রাহাম গুচ, কেভিন পিটারসেনের। নিউ জিল্যান্ডের বিপক্ষে লর্ডস টেস্টে চোয়ালবদ্ধ প্রতিজ্ঞায় গড়া এই সেঞ্চুরিতে রুট বসলেন তাদের পাশে। রেকর্ডটি রুটের নিজের করে নেওয়া এখন কেবল সময়ের ব‍্যাপার।

ক্যারিয়ারে রুটের সেঞ্চুরি এই নিয়ে হলো ২৬টি। ইংল্যান্ডের হয়ে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ সংখ্যক সেঞ্চুরি ও রান তার আগে থেকেই। ৩৩ সেঞ্চুরি নিয়ে এই তালিকায় শীর্ষে থাকা কুকের সঙ্গে ব্যবধান কমালেন তিনি আরেকটু।

প্রথম তিন দিনে দারুণ রোমাঞ্চ ছড়ায় ইংল্যান্ড-নিউ জিল্যান্ডের লর্ডস টেস্ট। দুই দলের ব্যাটিং ধসে নাটকীয় কিছু হওয়ার সম্ভাবনাও জাগে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত রুটের অপরাজিত ১১৫ রানের ইনিংসে স্বাগতিকরা চতুর্থ দিন মাঠ ছাড়ে মুখে চওড়া হাসি নিয়ে।

নিউ জিল্যান্ডের ২৭৭ রান তাড়ায় ৫ উইকেটে ম্যাচ জিতে নেয় ইংল্যান্ড। লর্ডসে ইংল্যান্ডের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রান তাড়া করে জয় এটি, সব দল মিলিয়ে তৃতীয়। ১৯৮৪ সালে ইংলিশদের বিপক্ষে ওয়েস্ট ইন্ডিজ জিতেছিলেন ৩৪২ রানের লক্ষ্যে। নিউ জিল্যান্ডের সঙ্গেই ২০০৪ সালে ইংল্যান্ডের জয় ছিল ২৮২ রান তাড়া করে।

আপনার জন্য নির্বাচিত নিউজ

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ

ক্রিকেট

মুশফিক-রিয়াদ এখনও কেন অবসর নেননি! দেশের জন্য কি বোঝা হয়ে দাঁড়াচ্ছেন অভিজ্ঞ দুই ক্রিকেটার ; কার্তিক

মুশফিক-রিয়াদ এখনও কেন অবসর নেননি! দেশের জন্য কি বোঝা হয়ে দাঁড়াচ্ছেন অভিজ্ঞ দুই ক্রিকেটার ; কার্তিক

নিজস্ব প্রতিবেদক: ক্রিকেটবিশ্বে অভিজ্ঞতা অনেক সময় সাফল্যের চাবিকাঠি হলেও, কখনো কখনো তা বোঝা হয়ে দাঁড়াতে ...

কেন আমরা নাসির মোসাদ্দেক বা মিরাজকে অলরাউন্ডার বানাতে পারিনি! এই ব্যার্থতার দায় কাদের

কেন আমরা নাসির মোসাদ্দেক বা মিরাজকে অলরাউন্ডার বানাতে পারিনি! এই ব্যার্থতার দায় কাদের

বাংলাদেশের ক্রিকেটে অলরাউন্ডারের অভাব দীর্ঘদিন ধরে একটি বড় আলোচনা হয়ে উঠেছে। কিন্তু, প্রশ্ন হল— কেন ...

ফুটবল

এইমাত্র চরম লড়াইয়ে শেষ হল ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ফাইনাল ম্যাচ

এইমাত্র চরম লড়াইয়ে শেষ হল ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ফাইনাল ম্যাচ

চিলিকে ৩-০ গোলে হারিয়ে ব্রাজিলের যুবারা নিজেদের কাজ সঠিকভাবে শেষ করেছিল। আর্জেন্টিনাকে শিরোপা জিততে হলে ...

বিলাসিতা ত্যাগ করে নিজের গ্রামকে শহরে রূপান্তরিত করছেন সাদিও মানে

বিলাসিতা ত্যাগ করে নিজের গ্রামকে শহরে রূপান্তরিত করছেন সাদিও মানে

সাদিও মানে, যিনি লিভারপুলের সুপারস্টার ফুটবলার হিসেবে খ্যাতি অর্জন করেছেন, বর্তমানে বায়ার্ন মিউনিখে খেলে চলেছেন। ...