১০ হাজারে প্রথম ইংলিশ ব্যাটার রুট

উদযাপনেই ফুটে উঠল, দারুণ এক অর্জন ধরা দিয়েছে রুটের হাতে। কোনো টেস্টের চতুর্থ ইনিংসে যে এই প্রথম সেঞ্চুরির স্বাদ পেলেন ইংল্যান্ডের এই তারকা। সঙ্গে আরেকটি মাইলফলকও ছুঁয়ে ফেললেন রুট। টেস্ট ইতিহাসের সুদীর্ঘ পথচলায় মাত্র চতুর্দশ ব্যাটসম্যান হিসেবে ১০ হাজার রানের অভিজাত ক্লাবে নাম লেখালেন তিনি।
একটি জায়গায় অবশ্য রুট ছাড়িয়ে গেছেন সবাইকে। সবচেয়ে কম সময়ে টেস্টে ১০ হাজার রান পূর্ণ করে নিজেকে অনন্য উচ্চতায় তুলে নিলেন তিনি। ২০১২ সালের ডিসেম্বরে টেস্ট অভিষেক হওয়া রুটের এই রান করতে লাগল ৯ বছর ১৭১ দিন।
রুট ছাড়া ১০ বছরের কমে ১০ হাজার রান করার রেকর্ড নেই কারো। কম সময়ে ১০ হাজারে নাম লেখানোর তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে আছেন তারই পূর্বসূরি স্যার অ্যালেস্টার কুক, ১০ বছর ৮৭ দিন।
রুটের আগে ইংল্যান্ডের হয়ে এই কীর্তি গড়েছেন স্রেফ কুকই। বাঁহাতি এই ব্যাটসম্যান ক্যারিয়ার শেষ করেছেন ১২ হাজার ৪৭২ রান নিয়ে। ক্রিকেটের মর্যাদাময় সংস্করণে রুটের রান হলো ১০ হাজার ১৫।
ইনিংসের হিসেবেও ১০ হাজারে ইংল্যান্ডের হয়ে দ্রুততম রুট। কুকের লেগেছিল ২২৯ ইনিংস, রুট কীর্তিটি গড়ে ফেললেন ২১৮ ইনিংসেই।
দারুণ অদ্ভুত একটি মিল অবশ্য রয়েছে রুট ও কুকের মধ্যে। দুইজনেই ঠিক একই বয়সে পূর্ণ করেছেন ১০ হাজার রান, ৩১ বছর ১৫৭ দিনে।
ইংল্যান্ডের মাটিতে সবচেয়ে বেশি ১৫ সেঞ্চুরি আগে থেকে ছিল ইয়ান বেল, কুক, গ্রাহাম গুচ, কেভিন পিটারসেনের। নিউ জিল্যান্ডের বিপক্ষে লর্ডস টেস্টে চোয়ালবদ্ধ প্রতিজ্ঞায় গড়া এই সেঞ্চুরিতে রুট বসলেন তাদের পাশে। রেকর্ডটি রুটের নিজের করে নেওয়া এখন কেবল সময়ের ব্যাপার।
ক্যারিয়ারে রুটের সেঞ্চুরি এই নিয়ে হলো ২৬টি। ইংল্যান্ডের হয়ে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ সংখ্যক সেঞ্চুরি ও রান তার আগে থেকেই। ৩৩ সেঞ্চুরি নিয়ে এই তালিকায় শীর্ষে থাকা কুকের সঙ্গে ব্যবধান কমালেন তিনি আরেকটু।
প্রথম তিন দিনে দারুণ রোমাঞ্চ ছড়ায় ইংল্যান্ড-নিউ জিল্যান্ডের লর্ডস টেস্ট। দুই দলের ব্যাটিং ধসে নাটকীয় কিছু হওয়ার সম্ভাবনাও জাগে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত রুটের অপরাজিত ১১৫ রানের ইনিংসে স্বাগতিকরা চতুর্থ দিন মাঠ ছাড়ে মুখে চওড়া হাসি নিয়ে।
নিউ জিল্যান্ডের ২৭৭ রান তাড়ায় ৫ উইকেটে ম্যাচ জিতে নেয় ইংল্যান্ড। লর্ডসে ইংল্যান্ডের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রান তাড়া করে জয় এটি, সব দল মিলিয়ে তৃতীয়। ১৯৮৪ সালে ইংলিশদের বিপক্ষে ওয়েস্ট ইন্ডিজ জিতেছিলেন ৩৪২ রানের লক্ষ্যে। নিউ জিল্যান্ডের সঙ্গেই ২০০৪ সালে ইংল্যান্ডের জয় ছিল ২৮২ রান তাড়া করে।
সঙ্গে আরেকটি মাইলফলকও ছুঁয়ে ফেললেন রুট। টেস্ট ইতিহাসের সুদীর্ঘ পথচলায় মাত্র চতুর্দশ ব্যাটসম্যান হিসেবে ১০ হাজার রানের অভিজাত ক্লাবে নাম লেখালেন তিনি।
একটি জায়গায় অবশ্য রুট ছাড়িয়ে গেছেন সবাইকে। সবচেয়ে কম সময়ে টেস্টে ১০ হাজার রান পূর্ণ করে নিজেকে অনন্য উচ্চতায় তুলে নিলেন তিনি। ২০১২ সালের ডিসেম্বরে টেস্ট অভিষেক হওয়া রুটের এই রান করতে লাগল ৯ বছর ১৭১ দিন।
রুট ছাড়া ১০ বছরের কমে ১০ হাজার রান করার রেকর্ড নেই কারো। কম সময়ে ১০ হাজারে নাম লেখানোর তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে আছেন তারই পূর্বসূরি স্যার অ্যালেস্টার কুক, ১০ বছর ৮৭ দিন।
রুটের আগে ইংল্যান্ডের হয়ে এই কীর্তি গড়েছেন স্রেফ কুকই। বাঁহাতি এই ব্যাটসম্যান ক্যারিয়ার শেষ করেছেন ১২ হাজার ৪৭২ রান নিয়ে। ক্রিকেটের মর্যাদাময় সংস্করণে রুটের রান হলো ১০ হাজার ১৫।
ইনিংসের হিসেবেও ১০ হাজারে ইংল্যান্ডের হয়ে দ্রুততম রুট। কুকের লেগেছিল ২২৯ ইনিংস, রুট কীর্তিটি গড়ে ফেললেন ২১৮ ইনিংসেই।
দারুণ অদ্ভুত একটি মিল অবশ্য রয়েছে রুট ও কুকের মধ্যে। দুইজনেই ঠিক একই বয়সে পূর্ণ করেছেন ১০ হাজার রান, ৩১ বছর ১৫৭ দিনে।
ইংল্যান্ডের মাটিতে সবচেয়ে বেশি ১৫ সেঞ্চুরি আগে থেকে ছিল ইয়ান বেল, কুক, গ্রাহাম গুচ, কেভিন পিটারসেনের। নিউ জিল্যান্ডের বিপক্ষে লর্ডস টেস্টে চোয়ালবদ্ধ প্রতিজ্ঞায় গড়া এই সেঞ্চুরিতে রুট বসলেন তাদের পাশে। রেকর্ডটি রুটের নিজের করে নেওয়া এখন কেবল সময়ের ব্যাপার।
ক্যারিয়ারে রুটের সেঞ্চুরি এই নিয়ে হলো ২৬টি। ইংল্যান্ডের হয়ে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ সংখ্যক সেঞ্চুরি ও রান তার আগে থেকেই। ৩৩ সেঞ্চুরি নিয়ে এই তালিকায় শীর্ষে থাকা কুকের সঙ্গে ব্যবধান কমালেন তিনি আরেকটু।
প্রথম তিন দিনে দারুণ রোমাঞ্চ ছড়ায় ইংল্যান্ড-নিউ জিল্যান্ডের লর্ডস টেস্ট। দুই দলের ব্যাটিং ধসে নাটকীয় কিছু হওয়ার সম্ভাবনাও জাগে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত রুটের অপরাজিত ১১৫ রানের ইনিংসে স্বাগতিকরা চতুর্থ দিন মাঠ ছাড়ে মুখে চওড়া হাসি নিয়ে।
নিউ জিল্যান্ডের ২৭৭ রান তাড়ায় ৫ উইকেটে ম্যাচ জিতে নেয় ইংল্যান্ড। লর্ডসে ইংল্যান্ডের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রান তাড়া করে জয় এটি, সব দল মিলিয়ে তৃতীয়। ১৯৮৪ সালে ইংলিশদের বিপক্ষে ওয়েস্ট ইন্ডিজ জিতেছিলেন ৩৪২ রানের লক্ষ্যে। নিউ জিল্যান্ডের সঙ্গেই ২০০৪ সালে ইংল্যান্ডের জয় ছিল ২৮২ রান তাড়া করে।
আপনার জন্য নির্বাচিত নিউজ
- বাংলাদেশ দলে ৩টি পরিবর্তন করলে পর পর দুই ম্যাচ জিতে সেমিফাইনালে খেলা সম্ভব
- বাড়ল সৌদি রিয়ালের বিনিময় হার
- দেশে ফের বাড়ল সৌদি রিয়ালের বিনিময় হার
- আজ ২০ ফেব্রুয়ারি, দেখেনিন আজকের সকল দেশের টাকার রেট
- আজ ১৯ ফেব্রুয়ারি, দেখেনিন আজকের সকল দেশের টাকার রেট
- সরকারি কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের সর্বোচ্চ এবং সর্বনিম্ন বেতন বাড়ল
- এই মাত্র গ্রেপ্তার শেখ হাসিনার
- আজও বাড়ল সৌদি রিয়ালের বিনিময় রেট
- ঢাকার পরিস্থিতি আজ ভয়াবহ খারাপ
- বেড়ে গেল সৌদি রিয়ালের বিনিময় হার
- ভারতীয় মিডিয়ায় শেখ হাসিনার বাংলাদেশে ফেরার ঘোষণা
- ভারতের বিপক্ষে হারের দোষ সরাসরি যাকে দিলেন অধিনায়ক শান্ত
- বাড়ল সিঙ্গাপুর ডলারের বিনিময় হার
- আজ ২৪ ফেব্রুয়ারি, দেখেনিন আজকের সকল দেশের টাকার রেট
- আজ ২৫ ফেব্রুয়ারি, দেখেনিন আজকের সকল দেশের টাকার রেট