ম্যাচ হারার মুল কারণে মুস্তাফিজের সেই ওভার

কিন্তু গতকাল ম্যাচ শেষে হলো উল্টো অভিজ্ঞতা। বিভীষিকার নিজের শেষ ওভারের পর ম্যাচ শেষে দিল্লি অধিনায়ক রিশাভ পান্তের কাঠগড়ায় তুললেন মুস্তাফিজের সেই ওভারকে। গতকাল রাত ৮ টায় মুম্বাইয়ের ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়ামে রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালোরের বিপক্ষে ম্যাচে দুঃসহ সেই অভিজ্ঞতা হয় কাটার মাস্টার মুস্তাফিজের। ম্যাচের প্রথম তিন ওভার খারাপ করেননি বাংলাদেশের বাঁহাতি পেসার। পাওয়ার প্লেতে ২ ওভারে রান দেন ১৫। ষোড়শ ওভারে ফিরে দেন মাত্র ৫ রান। শেষ হয়ে যায় তার শেষ ওভারে।
ইনিংসের ১৭ ওভার শেষে বেঙ্গালোরের রান ছিল ৫ উইকেটে ১৩২। দিনেশ কার্তিক খেলছিলেন ২০ বলে ২৪ রানে। অষ্টাদশ ওভারে কার্তিক স্রেফ তুলাধুনা করে ছাড়েন মুস্তাফিজকে। ওভারের প্রতিটি বলকে তিনি পাঠান বাউন্ডারিতে!
এই অভারের প্রথম তিন বলেই চার, রিভার্স সুইপের চেষ্টায় ব্যাটের কানায় লেগে প্রথমটি, পরেরটি রিভার্স পুল শটে, এরপর কাভার ড্রাইভে। পরের দুই বলে ছক্কা, দুটিই সোজা ব্যাটে লং অফ দিয়ে। শেষ বলে আবার চার, এটিও সোজা ব্যাটে মিড অফ ফিল্ডারকে সুযোগ না দিয়ে। নিজের প্রথম তিন ওভারে ২০ রান দেওয়া বোলারের এক ওভার থেকেই আসে ২৮ রান!
এবারের আসরে নিজের প্রথম ম্যাচে ৪ ওভারে ২৩ রান দিয়ে ৩ উইকেট নেন মুস্তাফিজ। পরের দুই ম্যাচে উইকেট না পেলেও ৪ ওভারে রান দেন স্রেফ ২৬ ও ২১। ৪ ওভারে ৪৮ রান দিয়ে উইকেটশূন্য।
মুস্তাফিজের ওভারে ২৮ রানের পর ইনিংসের শেষ দুই ওভারে আরও ২৯ রান নেয় বেঙ্গালোর। শেষ ৩ ওভারে ৫৭ রান নিয়ে তাদের ইনিংস থামে ১৮৯ রানে। এবারের আইপিএলে অবিশ্বাস্য ফর্মে থাকা কার্তিক অপরাজিত থাকেন ৩৪ বলে ৬৬ করে।
১৬ রানে হেরে যাওয়া ম্যাচের পর দিল্লি অধিনায়ক রিশাভ পান্ত বললেন মুস্তাফিজের ওই ওভারের কথা। কৃতিত্ব দিলেন তিনি কার্তিককেও।
“উইকেটে বল শুরুতে একটু ওঠা-নামা করেছে। তবে সময়ের সঙ্গে ক্রমে আরও ভালো হয়ে উঠেছে ব্যাটিংয়ের জন্য। আমার মনে হয়, মুস্তাফিজের ওই এক ওভার আমাদের জন্য হয়তো ‘গেম চেঞ্জার’ হয়ে গেছে।”
“আরেকটু ভালো বোলিং করতে পারতাম আমরা। পরিকল্পনা অনুযায়ী বোলিং করতে পারতাম। তবে আজকে আমাদেরকে ওরা চাপে রেখেছে। বিশেষ করে দিনেশ কার্তিক শেষদিকে ছিলেন দারুণ।”
১৯০ রান তাড়ায় এক পর্যায়ে জয়ের সম্ভাবনা জাগাতে পেরেছিল দিল্লি। ওপেনার ডেভিড ওয়ার্নার ৩৮ বলে ৬৬ রানের ইনিংস খেলে পথে রাখেন দলকে। তবে কাটিয়ে প্রথমবার খেলতে নামা মিচেল মার্শ টাইমিং করতে ধুঁকতে থাকেন বাজেভাবে। ২৪ বলে ১৪ রান করে শেষ পর্যন্ত তিনি রান আউট হন নন-স্ট্রাইক প্রান্তে।
দিল্লির রান রেট ওই সময়টায় কমে যায়। পরের দিকের ব্যাটসম্যানরা তা সামাল দিতে পারেনি। পান্ত মনে করেন, রান তাড়ায় মার্শের ব্যাটিংয়ের সময়টাতেই তারা ছিটকে গেছেন ম্যাচ থেকে।
“ওয়ার্নার দারুণ ব্যাট করেছে, আমাদের জয়ের সম্ভাব্য সব সুযোগই সে করে দিয়েছিল। মাঝের ওভারগুলোয় আরও ভালো করতে পারতাম আমরা। তবে মিচেল মার্শকে দায় দিতে পারি না, এটা তার কেবল প্রথম ম্যাচ। জড়তা ছিল তার। এটা খেলারই অবিচ্ছেদ্য অংশ। আমার মনে হয়, এখানেই পার্থক্য গড়া হয়েছে, আমরা ম্যাচ হেরে গেছি।” মুম্বাইয়ের ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়ামে রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালোরের বিপক্ষে ম্যাচে শনিবার দুঃসহ সেই অভিজ্ঞতা হয় মুস্তাফিজের। প্রথম তিন ওভার এ দিনও খারাপ করেননি বাংলাদেশের বাঁহাতি পেসার। পাওয়ার প্লেতে ২ ওভারে রান দেন ১৫। ষোড়শ ওভারে ফিরে দেন মাত্র ৫ রান। গড়বড় হয়ে যায় তার শেষ ওভারে।
১৭ ওভার শেষে বেঙ্গালোরের রান ছিল ৫ উইকেটে ১৩২। দিনেশ কার্তিক খেলছিলেন ২০ বলে ২৪ রানে। অষ্টাদশ ওভারে কার্তিক স্রেফ তুলাধুনা করে ছাড়েন মুস্তাফিজকে। ওভারের প্রতিটি বলকে তিনি পাঠান বাউন্ডারিতে!
প্রথম তিন বলেই চার, রিভার্স সুইপের চেষ্টায় ব্যাটের কানায় লেগে প্রথমটি, পরেরটি রিভার্স পুল শটে, এরপর কাভার ড্রাইভে। পরের দুই বলে ছক্কা, দুটিই সোজা ব্যাটে লং অফ দিয়ে। শেষ বলে আবার চার, এটিও সোজা ব্যাটে মিড অফ ফিল্ডারকে সুযোগ না দিয়ে। নিজের প্রথম তিন ওভারে ২০ রান দেওয়া বোলারের এক ওভার থেকেই আসে ২৮ রান!
এবারের আসরে নিজের প্রথম ম্যাচে ৪ ওভারে ২৩ রান দিয়ে ৩ উইকেট নেন মুস্তাফিজ। পরের দুই ম্যাচে উইকেট না পেলেও ৪ ওভারে রান দেন স্রেফ ২৬ ও ২১। ৪ ওভারে ৪৮ রান দিয়ে উইকেটশূন্য।
মুস্তাফিজের ওভারে ২৮ রানের পর ইনিংসের শেষ দুই ওভারে আরও ২৯ রান নেয় বেঙ্গালোর। শেষ ৩ ওভারে ৫৭ রান নিয়ে তাদের ইনিংস থামে ১৮৯ রানে। এবারের আইপিএলে অবিশ্বাস্য ফর্মে থাকা কার্তিক অপরাজিত থাকেন ৩৪ বলে ৬৬ করে।
১৬ রানে হেরে যাওয়া ম্যাচের পর দিল্লি অধিনায়ক রিশাভ পান্ত বললেন মুস্তাফিজের ওই ওভারের কথা। কৃতিত্ব দিলেন তিনি কার্তিককেও।
“উইকেটে বল শুরুতে একটু ওঠা-নামা করেছে। তবে সময়ের সঙ্গে ক্রমে আরও ভালো হয়ে উঠেছে ব্যাটিংয়ের জন্য। আমার মনে হয়, মুস্তাফিজের ওই এক ওভার আমাদের জন্য হয়তো ‘গেম চেঞ্জার’ হয়ে গেছে।”
“আরেকটু ভালো বোলিং করতে পারতাম আমরা। পরিকল্পনা অনুযায়ী বোলিং করতে পারতাম। তবে আজকে আমাদেরকে ওরা চাপে রেখেছে। বিশেষ করে দিনেশ কার্তিক শেষদিকে ছিলেন দারুণ।”
১৯০ রান তাড়ায় এক পর্যায়ে জয়ের সম্ভাবনা জাগাতে পেরেছিল দিল্লি। ওপেনার ডেভিড ওয়ার্নার ৩৮ বলে ৬৬ রানের ইনিংস খেলে পথে রাখেন দলকে। তবে কাটিয়ে প্রথমবার খেলতে নামা মিচেল মার্শ টাইমিং করতে ধুঁকতে থাকেন বাজেভাবে। ২৪ বলে ১৪ রান করে শেষ পর্যন্ত তিনি রান আউট হন নন-স্ট্রাইক প্রান্তে।
দিল্লির রান রেট ওই সময়টায় কমে যায়। পরের দিকের ব্যাটসম্যানরা তা সামাল দিতে পারেনি। পান্ত মনে করেন, রান তাড়ায় মার্শের ব্যাটিংয়ের সময়টাতেই তারা ছিটকে গেছেন ম্যাচ থেকে।
“ওয়ার্নার দারুণ ব্যাট করেছে, আমাদের জয়ের সম্ভাব্য সব সুযোগই সে করে দিয়েছিল। মাঝের ওভারগুলোয় আরও ভালো করতে পারতাম আমরা। তবে মিচেল মার্শকে দায় দিতে পারি না, এটা তার কেবল প্রথম ম্যাচ। জড়তা ছিল তার। এটা খেলারই অবিচ্ছেদ্য অংশ। আমার মনে হয়, এখানেই পার্থক্য গড়া হয়েছে, আমরা ম্যাচ হেরে গেছি।”
আপনার জন্য নির্বাচিত নিউজ
- নকিয়ার ইনজুরিতে কলকাতা নাইট রাইডার্সে খেলতে পারেন মুস্তাফিজ
- আল আউটের পর বোলিংয়ে বাংলাদেশ, দেখেনিন সর্বশেষ স্কোর
- ২০ ওভার শেষে দেখে নিন বাংলাদেশের সর্বষেশ স্কোর
- পাকিস্তান শিবিরে আঘাত হানলেন সাকিব, ২০ ওভার শেষ দেখে নিন স্কোর
- বেড়িয়ে এলো অভিনেতা শাহবাজ সানীর মৃত্যুর আসল কারণ
- বাড়ল সিঙ্গাপুর ডলারের রেট
- বাড়ল মালয়েশিয়ান রিংগিতের দাম
- একটু পরে মাঠে নামবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান, সরাসরি যেভাবে দেখবেন
- বোলিংয়ে প্রথম ১০ ওভারে জ্বলে উঠলো বাংলাদেশ, দেখে নিন সর্বশেষ স্কোর
- আজ ২০ ফেব্রুয়ারি, দেখেনিন আজকের সকল দেশের টাকার রেট
- কমে গেল সৌদি রিয়ালের দাম
- আজ ১৯ ফেব্রুয়ারি, দেখেনিন আজকের সকল দেশের টাকার রেট
- আজ ১৮ ফেব্রুয়ারি, দেখেনিন আজকের সকল দেশের টাকার রেট
- দেশে ফের বাড়ল সৌদি রিয়ালের বিনিময় হার
- পাকিস্তানের বিপক্ষে টস জিতল বাংলাদেশ, দেখে নিন একাদশ